কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
উল্লেখ্য, বিগত লোকসভা ভোটের আগে গম্ভীর-দেওল বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি আস্থা রেখে দু’জনই পদ্ম শিবিরে ঢুকে পড়েছিলেন। তারপরই পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর এবং দিল্লি (পূর্ব) লোকসভা আসন থেকে প্রার্থী হন গৌতম এবং সানি। রাজ্য বিজেপির সম্পাদক তথা স্পোর্টস অ্যান্ড ক্লাব রিলেশন সেলের পর্যবেক্ষক তুষারকান্তি ঘোষের দাবি, গৌতম গম্ভীর ও সানি দেওলের পাশাপাশি আরও একাধিক নেতার নাম পাঠানো হয়েছে। তাঁদের আমরা শহর ও শহরতলির একাধিক পুজো উদ্বোধনে নিয়ে যাব। কেবল কলকাতার জন্য ৪০টির বেশি কমিটি আবেদন করেছে। গোটা রাজ্যে সেই সংখ্যা ২৫০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। তুষারবাবুর দাবি, রাজ্য নেতাদের মধ্যে উদ্বোধক হিসেবে দলের সভাপতি দিলীপ ঘোষের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। কেবল মহানগরী কিংবা তাঁর নির্বাচনী ক্ষেত্র পশ্চিম মেদিনীপুর নয়, সুদূর উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ সব জেলা থেকেই দিলীপবাবুকে চেয়ে আবেদন জমা পড়ছে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত লোকসভা ভোটে জয়ী ১৮ জন বিজেপি এমপি’দের দিয়ে পুজো উদ্বোধন করানোর নির্দেশ এসেছে। এমপি’রা নিজেদের জেলা কিংবা তার বাইরেও গিয়ে পুজোর সূচনা করতে পারবেন। যার মূল উদ্দেশ্য, পুজো মণ্ডপে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দলীয় যোগাযোগ বাড়ানো। গৌতম গম্ভীর, সানি দেওল ছাড়াও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, বাবুল সুপ্রিয়, দেবশ্রী চৌধুরী আসবেন উদ্বোধক হিসেবে। সবমিলিয়ে পুজো সূচনার প্রতিযোগিতায় এই প্রথম রাজ্যের শাসক শিবিরকে কড়া চ্যালেঞ্জ জানাতে তৈরি হচ্ছে গেরুয়া শিবির।