কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এই ঘটনায় ফের হুগলি জেলায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে এল। যদিও কিছুদিন আগেই হুগলি জেলা তৃণমূলের সভাপতি পদ থেকে তপনবাবুকে সরিয়ে উত্তরপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান দিলীপ যাদবকে সভাপতি করা হয়েছে। কিন্তু, তারই মধ্যেই কখনও বিধায়ক প্রবীর ঘোষাল আবার কখনও স্থানীয় নেতারা দলের নেতাদের আচরণ নিয়ে বারবার মুখ খুলেছেন। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, এই অবস্থা চলতে থাকলে আগামী বিধানসভা ভোটের ফলাফলেও এর প্রভাব পড়বে।
এদিন সকালে হারিটে দিদিকে বলো কর্মসূচিতে গিয়েছিলেন তপনবাবু। সেখানে তিনি পৌঁছানো মাত্রই দলের এক কর্মী তাঁকে ঘিরে ধরে একরাশ অভিযোগ জানান। তিনি বলেন, দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জন্যই হুগলি লোকসভা কেন্দ্রটি হাতাছাড়া হয়েছে। এমনকী, এতদিন কেন তপনবাবু আসেননি, তা নিয়েও তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তপনবাবু তাঁদের সঙ্গে কথা বলে অবস্থা সামাল দেন। যদিও এই প্রসঙ্গে তপনবাবু বলেন, গোলমাল কিছু হয়নি। দলের এক পুরনো দিনের কর্মী স্থানীয় এক নেতার বিরুদ্ধে আমার কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন। আমি বলেছি, পুরনো কর্মীদের যোগ্য সম্মান দিতে হবে। আর এলাকার মানুষ দিদির ফোন নম্বর পেয়ে খুশি। তবে চাকরি নিয়ে অনেক বেকার যুবক আমার কাছে দাবি করেছেন। আমি বলেছি, রাজ্য সরকার বেকার যুবকদের জন্য চিন্তা করছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই একমাত্র নেত্রী যিনি বেকারদের কথা ভাবছেন।