পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বেশ কিছুদিন ধরেই লালবাজারের শীর্ষ কর্তাদের কাছে অভিযোগ আসছিল, ডিসিরা থানা এলাকার ছোটখাট দুর্ঘটনা, অপরাধ সম্পর্কে খোঁজখবর রাখছেন না। যা নিয়ে আপত্তি রয়েছে লালবাজারের শীর্ষকর্তাদের। লালবাজারে ঘরোয়া বৈঠকে অতিরিক্ত পুলিস কমিশনার-১ জাভেদ শামিম এনিয়ে একাধিকবার ডিসিদের সতর্ক করেছেন। তাতেও কাজ হয়নি। পুলিস মহলের মতে, তাই সিপিকে কার্যত নজিরবিহীনভাবে কড়া হতে হল।
এদিনের বৈঠকে ডিসিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, অবিলম্বে প্রতিটি থানায় কেস ডায়েরি নিষ্পত্তির সংখ্যা, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করা ও মামলার নিষ্পত্তির সংখ্যা বাড়াতে জোর দিতে হবে। পাশাপাশি, লালবাজারের নির্দেশ অমান্য করে সিঁথি থানা এলাকায় একটি খুনের ঘটনায় অপরাধীর সাজা হওয়ার পরও সংশ্লিষ্ট ডিসি তদন্তকারী অফিসারকে পুরষ্কৃত না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে সিপিকে।
আসন্ন শারদ উৎসবের কথা মাথায় রেখে সিপি এদিনের ক্রাইম মিটিংয়ে সব ওসিকে বাড়তি সতর্ক থাকতে বলেছেন। শহরে গৃহস্থ বাড়িতে চুরির সংখ্যা কমাতে থানা ও গোয়েন্দা বিভাগ সহ সবাইকে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। তেমনই শহরে নৈশ টহলদারি বাড়াতে ওসিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।