পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন স্থানীয় কাউন্সিলার সত্যেন্দ্রনাথ দে বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির তালিকা চূড়ান্ত করতে নথি পরীক্ষা সহ নানা কাজ করতে হচ্ছে সকাল থেকে। আমরা কাউকেই বঞ্চিত করছি না। এদিকে, সোমবার বউবাজারে গিয়ে দেখা গেল, পরিস্থিতি একইরকম থমথমে। ক্ষতিগ্রস্ত তিনটি গলিতেই পুলিসের ব্যারিকেড ভেঙে কেউ যেতে পারছে না। কোথাও কোথাও এখনও চলছে গ্রাউটিংয়ের কাজ। আর দুর্গা পিতুরি লেনে চলছে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ভাঙার কাজ। এখানে কর্মরত এক ইঞ্জিনিয়ার বলেন, বাড়ি ভাঙার থেকেও সেই বাড়ির জিনিসপত্র, আসবাব অক্ষত অবস্থায় বের করে আনাকে আমরা বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। পেশায় শিক্ষিকা শ্রাবণী রাহা ১১, দুর্গা পিতুরি লেনের বাসিন্দা। তাঁকে সকালে ফোন করে ডেকে এনেছে কেএমআরসিএল কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যেই তাঁর বাবার চারচাকার গাড়িটি নিরাপদে বের করে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে। ঘরের মধ্যে ঢোকার রাস্তা বের করার পর ফের ডাক আসবে, ব্যারিকেডের ধারে দাঁড়িয়ে বলছিলেন তিনি। এভাবেই ব্যারিকেডের পাশে এসে গৃহহারা অনেকেই অসহায়ভাবে তাকিয়ে থেকেছেন শূন্য গলির দিকে।