পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিনই ৯৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দেবাশিস মুখোপাধ্যায় নিজে একটি তালাবন্ধ ঘরের তালা ভেঙে ছাদে উঠে মশার লার্ভা নষ্ট করেন। তাঁর অভিযোগ, অতীনবাবুদের নির্দেশ থাকলেও কোথাও জঞ্জাল সাফাই, কোথাও পুলিসের সাহায্য নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে সমন্বয়ের অভাব প্রকট হচ্ছে। পুরসভার হিসেবে, তাঁর ওয়ার্ডে ডেঙ্গু আক্রান্তের যে সংখ্যা, তার সঙ্গে বাস্তবের মিল নেই। প্রকৃত আক্রান্ত আরও বেশি বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন অতীনবাবু ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডে টালিগঞ্জ পুলিস আবাসনেও যান। সেখানে গত ক’দিনে অনেকের মধ্যে ডেঙ্গু ছড়িয়েছে। অতীনবাবু বলেন, এ ব্যাপারে আমার সঙ্গে পুলিস আবাসনের কর্তা এবং রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের সঙ্গে কথা হয়েছে। এখানে নিকাশি পরিষ্কার সহ বেশ কিছু কাজ করতে হবে। জঞ্জাল অপসারণের জন্য তিনজন সাফাইকর্মীকে পাকাপাকিভাবে এই আবাসনে নিয়োগ করা হয়েছে। তিনি বলেন, সব কাজগুলি যাতে তাড়াতাড়ি শেষ হয়, সেই জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জঞ্জাল অপসারণের ক্ষেত্রে যেখানে যেখানে সমস্যা রয়েছে, ছোট ছোট টেন্ডার করে তা কাউন্সিলারের তহবিল থেকেই করে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হল, তা খতিয়ে দেখতে আগামী সপ্তাহে ফের ১০ নম্বর বরোতে বৈঠক করবেন বলে জানান অতীনবাবু।