পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
শনিবার কেএমআরসিএল-এর জিএম (এইচ আর) এ কে নন্দী বলেন, বিল্ডিং মনিটরিং কমিটির ৭৪টি বাড়ি পরিদর্শন করার কথা। এর মধ্যে চার-পাঁচটি ছাড়া বাকি সবক’টিই পরিদর্শনের কাজ শেষ হয়েছে এদিন। তাই সোমবার রিপোর্ট জমা পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া এখনও পর্যন্ত ৯৮টি পরিবার ক্ষতিপূরণ পেয়ে গিয়েছে। পুরসভা ও পুলিসকে রেখে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা তৈরি হচ্ছে। যে বাড়িগুলিতে বাসিন্দাদের ঢোকানো হবে, আগামী ছ’মাস সেই বাড়িগুলি পর্যবেক্ষণে রাখবেন বিশেষজ্ঞরা। কোনও সমস্যা দেখা দিলে যাতে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তার জন্যই এই ব্যবস্থা।
এদিকে, এখানে যেসব বাড়ি পুরোপুরি ভাঙতে হবে বা মেরামত করতে কয়েকমাস লেগে যাবে, তাদের কোথায়, কীভাবে রাখা হবে, তা স্পষ্ট হয়নি এদিনও। অন্যত্র কোনও ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বাসিন্দাদের থাকতে দেওয়া হবে, নাকি বউবাজারেই জমি ফাঁকা করে সেখানে বহুতল তুলে থাকতে দেওয়া হবে, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। পুরসভা সূত্রে জানা যাচ্ছে, বউবাজারের ওই জমিতে যদি নতুন করে বহুতল তৈরির কথা ভাবে কেএমআরসিএল, সেক্ষেত্রে পুরসভাকে পরিস্থিতি ভেবে দেখতে হবে। ওখানকার মাটি আদৌ বহুতলের জন্য উপযুক্ত কি না, তা পরখ করার পরই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে বলে মনে করছেন পুরসভার বিশেষজ্ঞরা। তবে এসব সিদ্ধান্তের আগে কয়েকজন বাসিন্দাকে তাঁদের ঘরে ফিরিয়ে দিতে চাইছে প্রশাসন। এদিন বউবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ ছিল আপাতভাবে নিরুত্তাপ। কোথাও কোথাও এদিনও গ্রাউটিংয়ের কাজ হয়েছে। দুর্গা পিতুরি লেনে বাড়ি ভাঙার কাজ চলছে যথেষ্ট ধীরগতিতে। কারণ আশপাশের বাড়িগুলি রক্ষা করেই ভাঙার কাজ করতে হচ্ছে।