পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাসত ২ ব্লকের শাসন সহ আশপাশের এলাকায় মাছের ভেড়ির দখল নিয়ে শাসক দলের কোন্দল সর্বজনবিদিত। ভেড়ির কোটি কোটি টাকার কাটমানি নিয়েই মূলত দুই গোষ্ঠীর লড়াইয়ে প্রায়শই বোমাবাজি, পুলিসের গাড়ি ভাঙচুর, পুলিসকে মারধরের ঘটনা ঘটছে। এদিন বারাসত ২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি ইফতিকার উদ্দিন ও জেলা পরিষদের সদস্য মতিয়ার সাপুইয়ের নামে বিভিন্ন এলাকায় পোস্টারকে কেন্দ্র করে দলের অন্দরে তীব্র গুঞ্জন শুরু হয়েছে। ওই পোস্টারে লেখা হয়েছে, শাসন গ্রাম পঞ্চায়েতের খামার গ্রামের লক্ষ লক্ষ ভেড়ির খাজনার টাকা, মসিয়ারের হাত থেকে জেলা নেতাদের নাম করে ইফতিকার ও মতিয়ার সাপুই কাটমানি নিচ্ছ কেন জবাব দাও। প্রতিবাদে যুব তৃণমূল কংগ্রেস।
এই অভিযোগের বিষয়ে মতিয়ার বলেন, ভিত্তিহীন অভিযোগ। চরম দুর্নীতির কারণে ২০১২ সালে দলের কয়েকজন নেতাকে দল বহিষ্কার করা হয়েছিল। আমার অনুমান তারাই আক্রোশবশত এইসব পোস্টার লাগাচ্ছে। বারাসত ২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি ইফতিকার উদ্দিন বলেন, এই অভিযোগের সারবত্তা নেই। যদি কোনও অভিযোগ থাকে তাহলে দলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারত। দলকে সামনে রেখে এলাকার কিছু নেতা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে চেয়েছিল। তাদের সমস্ত দুর্নীতি আটকে দেওয়া হয়েছে। সম্ভবত তারাই ব্যক্তি আক্রোশ মেটাতে এইসব করেছে। বারাসত ২ ব্লকের তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তথা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আসের আলি মল্লিক বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে যুব তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। অভিযোগ সঠিক না বেঠিক তা দল তদন্ত করে দেখতে পারে। এই বিষয়ে আমাদের কোনও বক্তব্য নেই।