বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বারাকপুর মহকুমা আদালতের ফার্স্ট জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিচারক আদালতে আসেননি। ফলে এজলাসে বিচার প্রক্রিয়া চলছিল না। কিন্তু, বেঞ্চ ক্লার্ক মানসবাবু সহ অন্য কর্মীরা টেবিলে বসে কাজ করছিলেন। দুপুর আড়াইটা নাগাদ আচমকাই এজলাসের চাঙড় খসে পড়ে। ওই চাঙড় মানসবাবুর ডান কাঁধের উপর পড়ে। সহকর্মীরা দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। তাঁর ডান কাঁধের হাড়ে মারাত্মক চোট লেগেছে। চাঙড় ভেঙে পড়ায় একটি কম্পিউটারও ভেঙে গিয়েছে। বারাকপুর আদালতের বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রবীন ভট্টাচার্য বলেন, দীর্ঘদিনের পুরাতন এই আদালত ভবনে প্রাণ হাতে করে কাজ করতে হচ্ছে। যে কোনও মুহূর্তে যে কারও উপর চাঙড় খসে পড়তে পারে। দ্রুত নির্মীয়মাণ আদালত ভবনের কাজ শেষ করে, সেখানে আদালত স্থানান্তরিত না করা হলে যেকোনও মুহূর্তে বড় অঘটন ঘটতে পারে।