দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
এদিকে, এই ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে গোলক মণ্ডল এবং সুধাংশু মোহন ভোয়াল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, কচ্ছপগুলি উত্তরপ্রদেশ থেকে আনা হচ্ছিল। প্রথমে সেগুলিকে বর্ধমানে আনা হয়। তারপরে সেখান থেকে কলকাতায় আনা হচ্ছিল। তার আগেই গোপন সূত্রে দু’জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। শ্রীরামপুর জিআরপি’তে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। ধৃতদের আদালতে পেশ করা হলে, ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে গোলক মণ্ডল পূর্ব বর্ধমান জেলার শক্তিগড়ের বাসিন্দা। তার সূত্রেই এই কচ্ছপ আসছিল বলে বনদপ্তরের প্রাথমিক অনুমান। যদিও এবিষয়ে আরও তদন্ত করা হবে বলে বনদপ্তরের কর্তারা জানিয়েছেন। তবে এই ঘটনাকে আবারও স্পষ্ট হয়ে গেল, কচ্ছপ পাচারে বর্ধমানের সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের যোগসূত্র এখনও সক্রিয় রয়েছে। একাধিকবার বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও, পুরোপুরি এই নেটওয়ার্ককে এখনও কাটা সম্ভব হয়নি।