বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুজোর কথা মাথায় রেখে এদিন পুরসভা আরও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শহরের বেশ কিছু জায়গায় রাস্তার উপর ইমারতি দ্রব্য জমা করা থাকে। জঞ্জাল অপসারণ বিভাগ সেসব সরিয়ে ফেলবে পুজোর মধ্যেই। যেসব গাছের ডালপালা রাস্তার দিকে বিস্তারলাভ করেছে, সেগুলিও ট্রিমিং করে দেবে উদ্যান বিভাগ। এদিনের বৈঠকে সব বিভাগেরই পদস্থ কর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের এই মর্মে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি গাড়ি পার্কিংয়ের ক্ষেত্রে যাতে কোনও গাজোয়ারি না ঘটে, তার জন্য পুলিসকে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। রতনবাবু বলেন, সপ্তাহখানেকের আগের বর্ষায় শহরের বেশ কিছু অংশে রাস্তায় গর্ত হয়েছে। সেগুলির প্যাচওয়ার্কের কাজ আমরা ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছি। আবহাওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী, এ রাজ্যে বর্ষা থাকবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। তাই পুজোর সময় বৃষ্টির আশঙ্কা উড়িয়ে না দিয়ে তার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে রাখতে চায় পুরসভা।
কলকাতা শহরে পুরসভা ছাড়াও রাজ্য সরকারের পূর্ত দপ্তর, কেএমডিএ, কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট, এইচআরবিসি সহ একাধিক সংস্থার রাস্তা রয়েছে। তাদের সঙ্গে সমন্বয়ের ভিত্তিতে পুজোর আগে সব রাস্তাই মেরামত করে দেওয়া হবে বলে জানান রতনবাবু। কাল, শনিবার গঙ্গার বিসর্জনের ঘাটগুলি পরিদর্শনে যাবেন পুরসভার আধিকারিকরা। অতীতে পুজোর কিছুদিন আগে ঘাটগুলি পরিদর্শন করা হত। এবার বেশ কিছু ঘাটে কোনও নির্মাণকাজ করে বিসর্জন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করা হতে পারে। সেই জন্য এখনই পরিদর্শন করে যা ব্যবস্থা নেওয়ার, নেওয়া হবে। পুজো উপলক্ষে প্রতিবারের মতো এবারও শহরের বেশ কিছু রাস্তায় আলোকসজ্জা করবে পুরসভা।