কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, এই অভিযোগের দু’দিন আগেই কালীঘাটের মহিম হালদার স্ট্রিটে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির দেহ পাওয়া গিয়েছিল। সেই দেহের ছবি অরবিন্দের পরিবারকে দেখায়নি পুলিস। অথচ, ওই দেহ অজ্ঞাতপরিচয় হিসেবে মর্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
নিখোঁজ ডায়েরি করে বাড়ি ফিরে গিয়েছিলেন বনমালিবাবু। তিনি ভাইয়ের খোঁজে বারবার থানায় যোগাযোগও করেন। কিন্তু কোনও হদিশ পাননি। এর পর ২০ আগস্ট তিনি প্রথমে যান ভবানীভবনের মিসিং পার্সনস ব্যুরোতে। সেখান থেকে তাঁকে পাঠানো হয় কলকাতা পুলিসের মিসিং পার্সনস স্কোয়াডে। অজয় নাথানি বলেন, সেখানে অরবিন্দের ছবি দেখে এক আধিকারিক আমাদের ঘরে ডেকে অন্য একটি ছবি দেখান। দেখি অরবিন্দের দেহের ছবি। তখন বনমালি বিশ্বাস জানতে পারেন, ৫ আগস্ট সকালে কালীঘাট থানার পুলিস মহিম হালদার স্ট্রিট থেকে এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করে। ওইদিনই ময়নাতদন্ত করানো হয়। তারপর সেই দেহের ঠাঁই হয় মর্গে। সেই দেহ দেখে নিজের ভাইকে শনাক্ত করে মঙ্গলবার বিকেলেই কালীঘাট থানায় যান বনমালিবাবু। কালীঘাট থানা থেকে তাঁদের জানানো হয়েছে, বুধবার মর্গ থেকে তাঁদের হাতে দেহ তুলে দেওয়া হবে। ঘটনায় কলকাতা পুলিসের ডিসি সাউথ মিরাজ খালিদ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে, এই ঘটনায় থানার ভিতরেই সমন্বয়ের অভাব ও গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন মৃতের পরিজনরা। তাঁরা বললেন, আগেই যদি মৃতদেহের ছবি দেখানো হতো, তাহলে ১৩ দিন চক্কর খেতে হতো না।