পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত নাজিবুরের দাদা নাসিবুর রহমান আমডাঙা থানার সিভিক ভলান্টিয়ার। প্রতিদিন ডিউটি শেষের পর ভাইকে ফোন করে ডেকে নিতেন নাসিবুর। এরপর ভাইয়ের বাইকে চেপে তিনি বাড়ি ফিরতেন। মঙ্গলবার রাতেও একইভাবে তিনি ভাইকে একাধিকবার ফোন করেন। নাজিবুর বাইক নিয়ে দাদাকে আনতে বাড়ি থেকে বের হন। কিন্তু এরপর গাঁদামারা হাটে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থেকে ভাইকে বার বার ফোন করেন নাসিবুর। কিন্তু ভাইকে ফোনে না পেয়ে তিনি নিজেই হেঁটে বাড়ি ফেরা শুরু করেন। কিছুটা পথ হেঁটে আসার পর রাস্তার ধারে ভাইয়ের বাইক ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন নাসিবুর। এরপর কিছু দূরে ভাইয়ের আর্তনাদ তিনি শুনতে পান। দৌড়ে গিয়ে ভাইকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় তিনি পড়ে থাকতে দেখেন। এরপর স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় তিনি ভাইকে নিয়ে আমডাঙা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের শরীরের একাধিক জায়গায় ধারালো অস্ত্রের কোপ রয়েছে। কারা কী উদ্দেশ্যে এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।