বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস ছয়েক আগে হাবড়ার অটুলিয়ার যুবতী ঝর্নার সঙ্গে গোবরডাঙা থানার জামদানি এলাকার বাসিন্দা অয়ন দাসের সম্বন্ধ করে বিয়ে হয়। অয়ন মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভের কাজ করে। বিয়ের পর থেকে অতিরিক্ত পণের দাবিতে ঝর্নার উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার শুরু করা হয় বলে অভিযোগ। কয়েক দিন ধরে বাপের বাড়িতে ফোন করে চরম অত্যাচারের কথাও তিনি জানিয়েছিলেন।
সোমবার বিকেলে গৃহবধূর শ্বশুর বাড়ি থেকে বাপের বাড়িতে ফোন করা হয়। তাতে বলা হয়, মেয়ে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাঁকে হাবড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই কথা শুনে ঝর্নার বাবা ঝুটন দাস হাসপাতালে গিয়ে মেয়েকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান। এরপর ঝুটনবাবু মেয়ের স্বামী, শাশুড়ি, দেওর সহ পরিবারের চার জনের নামে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস গৃহবধূর স্বামী ও শাশুড়িকে সোমবার রাতে গ্রেপ্তার করে।