পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তন্ময়ের বাড়ি সাহাগঞ্জ ঝাঁপপুকুরেই। তার বাবা তারক সাহা পেশায় ক্যাটারিং ব্যবসায়ী। মা মুনমুন সাহা গৃহবধূ। ওই দম্পতির একমাত্র সন্তান ছিল তন্ময়। স্থানীয় চকবাজার ব্রাঞ্চ গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে একাদশ শ্রেণীর ওই পড়ুয়া অত্যন্ত মেধাবী ছিল। বৃহস্পতিবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পাড়ায় ফুটবল খেলার আয়োজন হয়। সেখানে বিকালে খেলতে গিয়েছিল তন্ময়। প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, খেলার সময় একটি উঁচু পাশ বুক দিয়ে রিসিভ করে নামানোর চেষ্টা করে সে। কিন্তু, বলটি ঠিকঠাক রিসিভ না হওয়ায় সেটি তার বুকে সজোরে আঘাত করে। এরপরই মাঠের মধ্যে পড়ে যায় তন্ময়। প্রথমটায় কেউ গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারেনি। কিন্তু, দ্রুত ওই কিশোরের কাতরানি বেড়ে গেলে স্থানীয়রা তাকে চুঁচুড়ার ইমামবড়া হাসপাতালে ভরতি করায়। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানেই সে মারা যায়। মৃতের বাবা বলেন, ছেলের কোনও অসুস্থতা ছিল না। ও ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখত। এভাবে ও চলে যেতে পারে ভাবতেও পারিনি।