রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকাল ৯ টা ৩৭ মিনিটে সংগ্রামপুর স্টেশনে ট্রেন অবরোধ শুরু হয়। অবরোধকারীদের বক্তব্য, বিভিন্ন জায়গাতে ট্রেনের মধ্যে ‘জয় শ্রীরাম’ বলার জন্য কেন চাপ দেওয়া হচ্ছে, রেলকে জবাব দিতে হবে? কেন ট্রেনের মধ্যে যাত্রী সুরক্ষা নেই প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। দুপুরে পরিস্থিতি সামাল দিতে ডায়মন্ডহারবার থেকে জিআরপি থানার পুলিস যায়। অবরোধকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চাইলে কোনও ফল হয়নি। দুপুর দু’টোর সময় অবরোধ সরাতে পাঁচটি থানার পুলিস যায়। তাতেই আরও উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। আচমকা পুলিসকে লক্ষ্য করে ইট ছোঁড়া হয়। তার পাল্টা পুলিস লাঠি চালায়। তাতে ছত্রভঙ্গ হলেও ঘুরিয়ে পুলিসের গাড়িতে চড়াও হয় উন্মত্ত জনতা। ভাঙচুর করা হয় সাত থেকে আটটি গাড়ি। পাথরের আঘাতে আহত হন একাধিক পুলিস কর্মীও। এই ঘটনায় কার্যত সংগ্রামপুর স্টেশন ও সংলগ্ন এলাকা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। বিকেল চারটের পর অবরোধ মুক্ত হয়। কিন্তু পরে ফের ওভারহেড লাইনে কলাপাতা দেওয়া হয়। তার জেরে সন্ধ্যার পর ডায়মন্ডহারবার পর্যন্ত সরাসরি ট্রেন চালানো যায়নি।