বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিস যে তথ্য পেয়েছে তাতে জানা গিয়েছে, টাকাপয়সা নিয়ে বিবাদের জেরেই ক্ষুব্ধ ফুরকান আচমকাই কৃষ্ণেন্দু চৌধুরীকে খুন করে। ঘটনার দিন অর্থাৎ গত ৭ আগস্ট ওই আর্ট ডিরেক্টর তার সহযোগী ফুরকানের মাড এলাকার অফিসে গিয়েছিলেন। তিনি নতুন সিনেমার সেট তৈরি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ফুরকানের কাছে বকেয়া প্রায় লক্ষ টাকা চান। কিন্তু ফুরকান ব্যবসার অবস্থা খারাপ দাবি করে তা পরে দেবে বলে। এনিয়েই দু’জনের মধ্যে বচসা হয়। পুলিসের কাছে ফুরকান দাবি করেছে, সেই সময় কিছু অসংযত কথা ওই আর্ট ডিরেক্টার বলেন। আর তাতেই টেবিলে থাকা ছুরি তুলে ফুরকান গলায় ও পেটে একাধিক আঘাত করে। জোরালো আঘাতে সেখানেই কৃষ্ণেন্দুবাবুর মৃত্যু হয়। পরে ফুরকান নিজেই দুই ঘনিষ্ঠ কর্মীকে নিয়ে মৃতদেহ বিছানার চাদরে মুড়ে মুম্বই আমেদাবাদ সড়ক ধরে গাড়ি চালিয়ে খানিখাদি সেতুর উপরে নিয়ে আসে। সেখান থেকেই মৃতদেহ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে ফুরকান তার শাগরেদদের উত্তরপ্রদেশে পাঠিয়ে দেয়। আর নিজে কৃষ্ণেন্দুবাবুর মিসিং ডায়েরি করে দেয়। কিন্তু অদৃশ্য ব্যক্তিদের ঘাড়ে দোষ চাপাতে গিয়েই ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে পড়ে। এক পুলিস অফিসার বলেন, খুনের কোনও পরিকল্পনা ছিল না। কিন্তু খুনের পর যা করা হয়েছে সবই খুবই পরিকল্পনামাফিক।