কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
কেএমআরসিএলের এক কর্তার কথায়, ইন্সপেকশনের জন্য এক থেকে দু’দিন সময় লাগতে পারে। আবার তিনদিনও লাগতে পরে। পুরোটাই নির্ভর করছে সিসিআরএসের উপরেই। ইন্সপেকশনের পর রিপোর্ট পেতে অন্তত এক সপ্তাহ লাগবে। সেই রিপোর্ট পুরোপুরি ইতিবাচক হলে ট্রেন চালাতে আর কোনও বাধা থাকবে না। কিন্তু, রিপোর্টে যদি কোনও পরামর্শ দেওয়া থাকে, তা রূপায়ণ করতে তখন আরও কিছুদিন লাগবে। সেসব পর্ব মিটিয়ে আগামী মাসেই নয়া পথে ট্রেন ছোটানো যাবে বলে আমরা মনে করছি।
নয়া পথে ট্রেন চালানোর দায়িত্বে থাকবে মেট্রো রেলই। মেট্রো সূত্রের খবর, প্রথম পর্বে ৪.৮৮ কিলোমিটারের মধ্যে ট্রেন চলাচল করবে। এই পর্বে মোট ছ’টি স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। প্রথম পর্বের জন্য পাঁচটি রেককে ব্যবহার করা হতে পারে। ইতিমধ্যেই এই মেট্রো পথের জন্য ভাড়ার তালিকা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। রেল বোর্ড যে ভাড়ার তালিকায় সিলমোহর দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে প্রথম দু’কিলোমিটারের জন্য ভাড়া পড়বে পাঁচ টাকা। দুই থেকে পাঁচ কিলোমিটারের জন্য ভাড়া ১০ টাকা। পাঁচ থেকে ১০ কিলোমিটারের জন্য ভাড়া হবে ২০ টাকা। ১০ থেকে ১৬.৫ কিলোমিটারের জন্য ভাড়া পড়বে ৩০ টাকা। বর্তমান মেট্রোয় ভাড়ার কাঠামোর সঙ্গে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাঠামোর প্রায় পুরোটাই আলাদা। মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষও অবশ্য ভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব পাঠিয়ে রেখেছে রেল বোর্ডে। যদিও তা নিয়ে এখনও কোনও উচ্চবাচ্য করেনি বোর্ড। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় ভাড়া কাটার জন্য টোকেন, স্মার্ট কার্ড তো থাকবেই, সঙ্গে ‘মোবাইল টিকেটিং সিস্টেম’ রূপায়ণে একটি বিশেষ অ্যাপ তৈরির কাজও চলছে বলে খবর।