পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অ্যানাকোন্ডাগুলি বর্তমানে আড়ালেই রয়েছে। নির্দিষ্ট একটা সময় পর্যন্ত তাদের পর্যবেক্ষণে রাখার নিয়ম রয়েছে। সেই সময় অতিক্রান্ত। তাই এবার তাদের প্রকাশ্যে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এদিকে, যে ঘরটিতে তাদের রাখা হবে, সেটিও তৈরি। সেই কাচের ঘরে কিছু দেখা যায় কি না, তার জন্য দর্শকরা এইদিন সেটির সামনে গিয়ে উঁকি-ঝুঁকিও মারেন। তবে অ্যানাকোন্ডাদের দেখা না পেয়ে অনেকেই হতাশ হয়ে চলে যান। অ্যানাকোন্ডার খবর প্রকাশ হতেই, সেটি কবে থেকে দেখা যাবে, তা নিয়ে সবার মধ্যেই একটা কৌতূহল তৈরি হয়েছে। অবশেষে সেই অপেক্ষাক দিন শেষ হতে চলেছে।
এদিকে, উত্তরবঙ্গ থেকে যে দু’টি লেপার্ডের বাচ্চা আনা হয়েছে, সেগুলিকেও ২৯ তারিখ এনক্লোজারে ছাড়া হবে। আপাতত তাদের রাখা হয়েছে পর্যবেক্ষণে। পাশাপাশি, হায়নাদের নতুন আস্তানা তৈরি হচ্ছে। সেটিও খুলে দেওয়া হবে ওইদিনই। সেই কাজ জোরকদমে চলছে। উঠপাখির পুরনো এনক্লোজারটিকেই এখন হায়নাদের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। আগে তাদের জন্য একটি ছোট ঘর ছিল। সেই তুলনায় এটি বেশ বড়। দৌড়নো থেকে শুরু করে গাছের নীচে বিশ্রাম নেওয়া—সব ব্যবস্থাই থাকছে এই খাঁচায়।