পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পাশাপাশি প্রত্যেক দেশবাসীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার যে দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি করেছিলেন সেটিকেও ফের একবার কটাক্ষ করেন। বলেন, ‘তৃণমূলকে কাটমানির কথা বলা হচ্ছে? আপনাদের দেওয়া ১৫ লক্ষ টাকার প্রতিশ্রুতি আগে পালন করুন।’ অন্যদিকে, গত লোকসভা নির্বাচনে যে টাকা খরচ করেছে বিজেপি। তা হিসেব বহির্ভূত বলেও এদিন দাবি করেন তিনি। বলেন, বিদেশ থেকেও টাকা সাহায্য পেয়েছে বিজেপি। সেই টাকার হিসেব দেওয়ার দাবিও তুলেছেন তিনি। একুশের সভামঞ্চ থেকে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যেও কড়া বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, ঘরে বসে কখনই রাজনীতি করা যাবে না। রাস্তাই আমাদের পথ দেখাবে। ব্লক, বুথ এবং জেলাস্তরে সংগঠন মজবুত করারও বার্তা দেন তিনি। দলীয় কর্মীদের এলাকাবাসীদের বাড়ি বাড়ি যাওয়ার পরামর্শ দেন। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, কেউ ভুল বুঝে থাকলে তাঁদের বোঝান। যদি কোনও ভাল বামপন্থী বা কংগ্রেসী থাকেন প্রয়োজনে তাঁদেরও ডাকুন। সভামঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন ‘গুড়াপ, আরামবাগে সহ একাধিক জায়গায় আমাদের কর্মীদের বাস থেকে টেনে নামিয়ে মারধর করা হয়েছে। তার পালটা দেওয়া হবে। আজ যেখানে যেখানে আমাদের কর্মীদের আটকানো হয়েছে আগামীকাল সেখানে প্রতিবাদ মিছিল হবে।’
পাশাপাশি দলীয় কর্মীদের আইন হাতে না তুলে নেওয়ার আবেদন জানান দলনেত্রেী। তিনি আরও বলেন, অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে ডেকে পাঠাচ্ছে ইডি। বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা বলা হচ্ছে। এজেন্সি দিয়ে তাঁদের ভয়ও দেখানো হচ্ছে। হুঁশিয়ারির সুরে গেরুয়া শিবিরকে বলেন, বাংলা মাথা নত করবে না। ইঞ্চি ইঞ্চিতে আমরা বুঝে নেব। বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার ঘটনায় বিজেপির দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে বলেন, বাংলার অপমান করার জন্যই একাজ করা হয়েছিল। সভা শেষের আগে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মেয়ো রোডে ২৮ আগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করা হবে।