বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
দলবদল করে বিজেপিতে যাওয়া সেখানকার ১১ জন কাউন্সিলারকে বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের নির্দেশ ছিল, পুরপ্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রক্রিয়া শুরুর জন্য উপযুক্ত প্রশাসনিক কর্তাদের এই সময়সীমার মধ্যে মামলাকারীরা নোটিস দেবেন। মামলাকারীদের বক্তব্য ছিল, পুরসভার ২২টি আসনের মধ্যে বিজেপি’র সদস্য সংখ্যা ১২। যদিও একজন অপহৃত। এই অবস্থায় তাঁরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে চাইলেও তাতে কর্ণপাত করা হচ্ছে না। আদালত বলেছিল, যদি ওই প্রক্রিয়া শুরু করতে গিয়ে কোনও বাধা আসে, তাহলে মামলাকারীরা তা আদালতকে জানাতে পারবেন।
দায়ের হওয়া মামলার বয়ান অনুযায়ী, অনাস্থা প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হল, তা প্রশাসন তাঁদের জানাচ্ছে না। ওই বৈঠকের দিন যে অনিভপ্রেত ঘটনা ঘটেছে, তার জন্য সংশ্লিষ্ট পুলিস কর্তাদের জবাবদিহি চাওয়া হোক। উল্লেখ্য, মামলাকারীদের অভিযোগ, পুলিস তাঁদের যথাসময়ে অনাস্থা প্রস্তাব সংক্রান্ত বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়ার পথে বাধার সৃষ্টি করেছিল।