কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ মধ্যমগ্রাম চৌমাথা থেকে বিজেপি নেতা-কর্মীরা মিছিল করে বারাসত ২ ব্লকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার জন্য বের হন। ওইসময় কলুপাড়া এলাকায় তৃণমূল ওই মিছিল আটকে দেয় বলে অভিযোগ। তখন বিজেপির খিলকাপুর মণ্ডলের পর্যবেক্ষক শ্যামল চৌধুরির নেতৃত্বে কয়েকজন গাড়িতে করে ব্লক অফিসের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সেই সময় শ্যামলবাবুকে গাড়ি থেকে নামিয়ে রাস্তার উপর পেটানো হয় বলে অভিযোগ। শ্যামলবাবুকে বাঁচাতে আসা বিজেপি কর্মীদেরও বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় মোট পাঁচ বিজেপি কর্মী জখম হয়েছেন। তার মধ্যে তিন জনকে বারাসত জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপি কর্মীরা রাস্তা অবরোধ শুরু করেন। পুলিস এসে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিয়ে অবরোধ উঠিয়ে দেয়।
এই বিষয়ে বিজেপির বারাসত সাংগঠনিক জেলার সম্পাদিকা নীলিমা দে সরকার বলেন, বর্তমান স্বৈরাচারী সরকারের আমলে বিডিও অফিসে স্মারকলিপি জমা দেওয়া যাচ্ছে না। পুলিসের সামনে আমাদের বেধড়ক মারধর করা হচ্ছে। বাংলার গণতন্ত্রকে খুন করে মুখ্যমন্ত্রী শান্তির বাণী শোনাচ্ছেন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার না করা হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব। বারাসত ২ ব্লকের তৃণমূল সভাপতি শম্ভু ঘোষ বলেন, এই ধরনের ঘটনা আমার জানা নেই। গণতান্ত্রিকভাবে সকলের আন্দোলন করার অধিকার আছে। আমাদের দল এই ধরনের ঘটনাকে সমর্থন করেনা। কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা না জেনে কোনও মন্তব্য করব না।