কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বুধবার টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে ডিএমপি’র গোয়েন্দা বিভাগের ডিসি (উত্তর) মাসুদুর রহমান বলেন, সিল মারা ফয়েল পেপার এই চক্র কোথা থেকে পেল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আগে ঢাকা বা অন্যত্র ভারতীয় রুপি জাল করার যে ছোট-বড় কারখানার খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে যে ফয়েল পেপার মিলেছিল, তা পাকিস্তান থেকে চোরাপথে আনা। এক্ষেত্রেও তাই হয়েছে কি না, তা জানতেই ধৃতদের জেরা করা হচ্ছে। ডিসি বলেন, এই চক্রের তিন সদস্য রফিকুল ইসলাম খসরু, মহম্মদ আব্দুর রহিম এবং জনি ডি কোস্টাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে খসরু এবং রহিম ঢাকা সহ দেশের আরও কয়েকটি প্রান্তে জালনোট কারবারের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে আগেও গ্রেপ্তার হয়েছিল।
ডিএমপি সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৯ জুলাই রামপুরার উলন রোড এলাকায় একটি বাড়িতে হানা দিয়ে বাংলাদেশি টাকা জাল করার এক চক্রকে পাকড়াও করেছিলেন গোয়েন্দারা। গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ১০ জনকে। তাদের জেরা করেই ভারতীয় নোট জাল করার চক্রের হদিশ মেলে। গোয়েন্দারা বলছেন, রুপি জাল করার এই চক্রের দুই সদস্য খসরু ও রহিম কয়েক মাস আগে জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে। আগে এরা বাংলাদেশি টাকা জাল করার কারবার করলেও, সম্প্রতি জাল রুপির কারবারে নেমেছে। জেলে বসেই তার পরিকল্পনা করেছিল তারা।