সোমবার ছিল বিশ্ব বসুন্ধরা দিবস। এই বছরের থিম ‘প্ল্যানেট ভার্সেস প্লাস্টিক’। বছরের এই বিশেষ দিনে একদিকে যেমন প্রাথমিক স্কুলের খুদে পড়ুয়ারা গাছে জলের হাঁড়ি বেঁধে পাখিদের গরমের হাত থেকে বাঁচিয়ে পরিবেশ রক্ষার বার্তা দিল।
উত্তরপাড়া, জগৎবল্লভপুর থেকে জাঙ্গিপাড়া, সোমবার প্রচারে সরগরম ছিল শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্র। কাছাকাছি এলাকা, কখনও একই এলাকায় প্রচারে ছিলেন যুযুধান প্রার্থীরা। তবে তরজায় জমজমাট ছিল সপ্তাহের প্রথম দিনের প্রচার।
প্রচারে বেরিয়ে বাগদায় মহিলাদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। গত পাঁচ বছরে সাংসদকে কেন এলাকায় দেখা যায়নি, কেন তিনি করোনা বা উমপুনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াননি—এসব প্রশ্ন তুলে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
‘লাল কাপড় দেখা যায় বিরিয়ানির হাঁড়ি ঢাকা দিতে। সিপিএমকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।’ রবিবার বারুইপুরে এক কর্মীসভায় বলেছিলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। সোমবার এ কটাক্ষের পাল্টা জবাব দিলেন এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য।
‘দাদা, আধার কার্ডের বয়সে ভুল আছে। বদল করব। কীভাবে করা যাবে?’— খিদিরপুরে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের ব্রাঞ্চে এমনই প্রশ্ন করেন সুচিন্তন ঘোষ। ‘ওসব এখন আর করা যায় না। আধার কার্ড একবার হয়ে যাওয়া মানে আর কোনও পরিবর্তন করা যাবে না।
শুধুমাত্র যাত্রাপথে ব্যবহারের জন্য দূরপাল্লার ট্রেনে রেল তোয়ালে দেয় যাত্রীদের। সে তোয়ালে রোজই যাচ্ছে চুরি হয়ে। গত এক বছরে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাওয়েল চুরি হয়েছে বলে রেলের দাবি।
এবার সকাল সকাল, নির্ভয়ে ভোটদানের প্রচারে গোলাপ সুন্দরী। এখন অনেকেই জানেন গোলাপ সুন্দরীর পরিচয়। গোলাপ সুন্দরী হলেন খানাকুলের মাজপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবাশিস মুখোপাধ্যায়। ছোট থেকেই মন কেড়েছিল বহুরূপীর সাজ।
লোকসভা নির্বাচনে উলুবেড়িয়া উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের দিকে নজর রয়েছে সব রাজনৈতিক দলের। বর্তমানে বিধানসভা কেন্দ্রটি তৃণমূলের দখলে রয়েছে। তবে এখানে গত কয়েক বছরে বিজেপিও তাদের ভিত অনেকটাই মজবুত করেছে।
কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
দেবাঞ্জন দাস, কলকাতা: কার্বন নিঃসরণ বন্ধে পরিবেশ বান্ধব স্ট্রিট লাইট বসবে রাজ্যের ১২৫টি পুর এলাকায়। যার পোশাকি নাম ‘স্মার্ট লাইট’। রাজ্যের পুরএলাকার মোট ৭ লক্ষ স্ট্রিট লাইটকেই পর্যায়ক্রমে স্মার্ট বানানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুধু কার্বন নিঃসরণ বন্ধ করাই নয়, পরিবেশ বান্ধব এই স্মার্ট লাইটের ব্যবহারে বছরে বিদ্যুৎ বাবদ খরচ ৩০ শতাংশ কমে আসবে বলে পুর দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।
স্মার্ট লাইটের বৈশিষ্ট্য হল, সন্ধ্যায় যানবাহন ও পথচারীদের ভিড়ের ব্যস্ত সময়ে আলোর তেজ থাকবে ১০০ শতাংশ। যানবাহন ও পথচারীর ভিড় পাতলা হলেই, কমে যাবে সেই তেজ। প্রতিদিন সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যাবে স্মার্ট লাইট। গোটা বিষয়টাই স্বয়ংক্রিয়। গ্রিন সিটি মিশনের আওতায় ‘মিউনিসিপাল এনার্জি এফিসিয়েন্সি প্রোগ্রাম’ (এমইইপি) অনুযায়ী স্মার্ট লাইট বসানোর কাজ শুরু করছে পুর দপ্তর। এই বিষয়ে কেন্দ্রের শক্তি মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা এনার্জি এফিসিয়েন্সি সার্ভিসেস লিমিটিডের (ইইএসএল) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রাজ্য সরকার। স্মার্ট লাইট বসাতে ‘এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট’ চাওয়া হয়েছে ইইএসএল-এর কাছে। খুব শীঘ্রই রাজ্যজুড়ে স্মার্ট লাইট বসানোর কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, এমইইপি অনুযায়ী কয়েকদিন আগেই রাজ্যের ৩৯টি পুরশহরে ১১৬১টি জলের পাম্প পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই উদ্যোগও কার্বন নিঃসরণ বন্ধ ও বিদ্যুৎ খরচ কমাতে। অত্যাধুনিক ওই জলের পাম্প বসানোয় বছরে ৩৩০ লক্ষ ইউনিট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। অর্থমূল্যে যা প্রায় ১৫০ কোটি। এবার স্মার্ট লাইট বসানোর ফলেও বিদ্যুৎ বিল বাবদ বেশ কয়েক কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। প্রসঙ্গত, বিদ্যুৎ বিল বাবদ বছরে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা খরচ করে পুর দপ্তর। কার্বন নিঃসরণ বন্ধে এবং বিদ্যুতের খরচ বাঁচাতে রাজ্যের ১২৫টি পুর এলাকায় মোট সাত লক্ষ স্ট্রিট লাইটের মধ্যে ৫ লক্ষকে ইতিমধ্যেই এলইডি’তে রূপান্তরিত করা হয়েছে। কলকাতা পুরসভা এলাকার সমস্ত হাইপ্রেশার সোডিয়াম ভেপার এবং মেটাল হ্যালাইড ফিটিংসকে ইতিমধ্যেই এলইডি করা হয়েছে। দুটি ক্ষেত্রেই সাশ্রয় হয়েছে বিদ্যুৎ।
পুরদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি পুর এলাকায় একটি কেন্দ্রীয় সার্ভারের মাধ্যমে জ্বালানো হবে স্মার্ট লাইট। ওই সার্ভার থেকেই সংশ্লিষ্ট এলাকার চেয়ারম্যান বা মেয়র জানতে পারবেন কোন মহল্লায় বা কোন পাড়ার স্ট্রিট লাইটটি খারাপ হয়ে রয়েছে। এই লাইট চুরি যাওয়ার কোনও ভয় নেই। কারণ যে প্রযুক্তিতে তা চলবে, তা অন্য কোথাও ব্যবহার করা যাবে না। পুর দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্ধ্যে ৬টা থেকে জ্বলবে স্মার্ট লাইট। রাত ১০টা পর্যন্ত আলোর তেজ থাকবে সবচেয়ে বেশি। এরপর পর্যায়ক্রমে ৬০, ৪০ ও ৩০ শতাংশ তেজ থাকার পর ভোরের আলো ফুটলেই নিভে যাবে স্মার্ট লাইট।
স্মার্ট লাইটের বৈশিষ্ট্য হল, সন্ধ্যায় যানবাহন ও পথচারীদের ভিড়ের ব্যস্ত সময়ে আলোর তেজ থাকবে ১০০ শতাংশ। যানবাহন ও পথচারীর ভিড় পাতলা হলেই, কমে যাবে সেই তেজ। প্রতিদিন সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যাবে স্মার্ট লাইট। গোটা বিষয়টাই স্বয়ংক্রিয়। গ্রিন সিটি মিশনের আওতায় ‘মিউনিসিপাল এনার্জি এফিসিয়েন্সি প্রোগ্রাম’ (এমইইপি) অনুযায়ী স্মার্ট লাইট বসানোর কাজ শুরু করছে পুর দপ্তর। এই বিষয়ে কেন্দ্রের শক্তি মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা এনার্জি এফিসিয়েন্সি সার্ভিসেস লিমিটিডের (ইইএসএল) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে রাজ্য সরকার। স্মার্ট লাইট বসাতে ‘এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট’ চাওয়া হয়েছে ইইএসএল-এর কাছে। খুব শীঘ্রই রাজ্যজুড়ে স্মার্ট লাইট বসানোর কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, এমইইপি অনুযায়ী কয়েকদিন আগেই রাজ্যের ৩৯টি পুরশহরে ১১৬১টি জলের পাম্প পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই উদ্যোগও কার্বন নিঃসরণ বন্ধ ও বিদ্যুৎ খরচ কমাতে। অত্যাধুনিক ওই জলের পাম্প বসানোয় বছরে ৩৩০ লক্ষ ইউনিট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। অর্থমূল্যে যা প্রায় ১৫০ কোটি। এবার স্মার্ট লাইট বসানোর ফলেও বিদ্যুৎ বিল বাবদ বেশ কয়েক কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। প্রসঙ্গত, বিদ্যুৎ বিল বাবদ বছরে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা খরচ করে পুর দপ্তর। কার্বন নিঃসরণ বন্ধে এবং বিদ্যুতের খরচ বাঁচাতে রাজ্যের ১২৫টি পুর এলাকায় মোট সাত লক্ষ স্ট্রিট লাইটের মধ্যে ৫ লক্ষকে ইতিমধ্যেই এলইডি’তে রূপান্তরিত করা হয়েছে। কলকাতা পুরসভা এলাকার সমস্ত হাইপ্রেশার সোডিয়াম ভেপার এবং মেটাল হ্যালাইড ফিটিংসকে ইতিমধ্যেই এলইডি করা হয়েছে। দুটি ক্ষেত্রেই সাশ্রয় হয়েছে বিদ্যুৎ।
পুরদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি পুর এলাকায় একটি কেন্দ্রীয় সার্ভারের মাধ্যমে জ্বালানো হবে স্মার্ট লাইট। ওই সার্ভার থেকেই সংশ্লিষ্ট এলাকার চেয়ারম্যান বা মেয়র জানতে পারবেন কোন মহল্লায় বা কোন পাড়ার স্ট্রিট লাইটটি খারাপ হয়ে রয়েছে। এই লাইট চুরি যাওয়ার কোনও ভয় নেই। কারণ যে প্রযুক্তিতে তা চলবে, তা অন্য কোথাও ব্যবহার করা যাবে না। পুর দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্ধ্যে ৬টা থেকে জ্বলবে স্মার্ট লাইট। রাত ১০টা পর্যন্ত আলোর তেজ থাকবে সবচেয়ে বেশি। এরপর পর্যায়ক্রমে ৬০, ৪০ ও ৩০ শতাংশ তেজ থাকার পর ভোরের আলো ফুটলেই নিভে যাবে স্মার্ট লাইট।
