পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মিছিলের পরিকল্পনা করেছিল ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রাইমারি ট্রেইন্ড টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের সভাপতি পিন্টু পাড়ুই বলেন, এই সরকারের পুলিস যেভাবে আমাদের উপর আক্রমণ করেছে, তার কোনও ভাষা নেই। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল। এরপর থেকে আমরা আর জানিয়ে আন্দোলনের কর্মসূচি নেব না। হঠাৎ করে ঝাঁপিয়ে পড়ব। যেভাবে আমরা পিটিটিআই আন্দোলন করে বামফ্রন্ট সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছিলাম, এবারও সেভাবেই পথে নামব। মিছিলে অংশ নেওয়া আরেকটি সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক ও শিক্ষা বিষয়ক কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চক্রবর্তী বলেন, পুলিস বার বার পরিকল্পনা পাল্টেছে। আমাদের উল্টোদিকে হাঁটতে বলা হয়। মুচলেকা দিয়ে জানাতে বলে, আমরা অবস্থান বা অনশন করব না। আন্দোলনে কি কেউ মুচলেকা দিয়ে নামে? আমরা প্রতিবাদ করি। এরপর পুলিস যখন মহিলাদের গায়ে হাত তোলে, তখনই ধস্তাধস্তি বেধে যায়। আমার চশমা ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তার করে গাড়িতে তোলার সময় খুলে যাওয়া জুতোও পরতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি শিক্ষা সেলের নেতা দীপল বিশ্বাস পুলিসি আক্রমণের নিন্দা করে আইনি সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। এদিকে, পুলিসের তরফে আক্রমণের কথা অস্বীকার করা হয়েছে।