বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই রাতে পার্টি অফিসে তৃণমূলের নেতা ও কর্মীরা বসেছিলেন। তখন বিজেপির কয়েকজন কর্মী সেখানে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। তাতে রাজবলহাট-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান তুষার রক্ষিত সহ বেশ কয়েকজন জখম হন। হামলাকারীরা পার্টি অফিসের আসবাবপত্রও ভাঙচুর করে। তখন তৃণমূল কর্মীদের কয়েকজন থানায় ফোন করেন। এরপর পুলিস ঘটনাস্থলে আসার আগেই হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এরপর তৃণমূলের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। তাতে এক বিজেপি নেতা সহ কয়েকজনের নাম ছিল। এরপর পুলিস ওই বিজেপি নেতাকে গ্রেপ্তারের জন্য গেলে পুলিসের সঙ্গে বিজেপি কর্মীদের খণ্ডযুদ্ধ বেধে যায়। রাতেই পুলিসের পদস্থ কর্তারা গ্রামে যান।
জেলা তৃণমূলের সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন, আমাদের প্রধান ও দলীয় কর্মীরা পার্টি অফিসে বসেছিলেন। এক সময় সিপিএম এখন বিজেপি করা এক নেতা ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পার্টি অফিসে হামলা করে। তাতে আমাদের প্রধান সহ কয়েকজন জখম হন। গোটা জেলায় এক সময়ের সিপিএমের হার্মাদরা এখন বিজেপিতে যোগ দিয়ে এলাকায় অশান্তি তৈরি করছে। বিজেপির শ্রীরামপুরের সাংগঠনিক সভাপতি শ্যামল বসু বলেছেন, রাজবলহাটে একটা সমস্যা হয়েছে বলে শুনেছি। বিষয়টি বিস্তারিত জানি না। খোঁজ নিয়ে মন্তব্য করতে পারব।