আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
যদিও এই নিয়ে বিধায়ক গুলশন মল্লিক বলেছেন, আমি শুনেছি এই রকম একটি লিফলেট বিলি হয়েছে বা কয়েকজনের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু, এটা কারা দিয়েছে তা ওই লিফলেটে লেখা নেই। আমি ওই লিফলেট দেখে কোনও মন্তব্য করব না। আগাম কিছু বলবও না। জেলা তৃণমূলের সভাপতি অরূপ রায় বলেন, আমি গত শনিবারও পাঁচলায় সভা করে এসেছি। গুলশন মল্লিকের বিরুদ্ধে এই রকম কোনও অভিযোগ আমি শুনিনি। আর কিছু লোক চক্রান্ত করে এটা করছে, তা তো জলের মতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। রাজনতিক লড়াইয়ে না পেরে কুৎসা রটাচ্ছে।
ওই লিফলেটে বিভিন্ন প্রকল্পে বিধায়ক কাটমানি খেয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এমনকী, চাকরি দেওয়া নাম করে কয়েকজনের মাধ্যমে টাকা তোলা হয়েছে বলেও লিফলেটে অভিযোগ করা হয়েছে। বেশ কিছু পঞ্চায়েতে ট্রেড লাইসেন্স নিতে গেলেও বিধায়কের পরামর্শমতো নাকি প্রধানরা বেকার যুবকদের কাছে টাকা নিচ্ছে। সেই টাকার ভাগও বিধায়কের কাছে যাচ্ছে। বিভিন্ন ব্যক্তিকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েও টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে ওই লিফলেটে। এমনকী, বিধায়কের শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। যদিও বিধায়কের ঘনিষ্ঠরা বলেছেন, যারা এই ধরনের লিফলেট বিলি করেছে, তারা সেখানে কোনও নাম দেননি। যদি সৎ সাহস থাকত, তাহলে নির্দিষ্টভাবে থানায় বা বিডিও অফিসে অভিযোগ দায়ের করতেন। এমনকী, মুখ্যমন্ত্রীর গঠিত গ্রিভান্স সেলেও অভিযোগ জানানো যেত। কিন্তু, তা তাঁরা করেননি। ওই লিফলেটে বিধায়কের বাড়ি ঘেরাও করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এটা যে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক চক্রান্ত তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।