বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
বন ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আম্মাজান বিবি কুলতলির দেউলবাড়ির দেবীপুর পঞ্চায়েতের বাসিন্দা। এদিন সকালে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহের জন্য তিনি তাঁর জা ফায়েদা বিবি ও ননদ আঙ্গিনা মোল্লা ছিলেন। তাঁরা সকলেই যখন জঙ্গলের ভিতর ঢুকে কাঠ সংগ্রহ করছিলেন। সেই সময় আম্মাজানের উপর বাঘ ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাঁর ঘাড় কামড়ে ধরে টেনে নিয়ে যায়। সঙ্গীরা বাঘের পিছন ধাওয়া করলেও সুবিধা হয়নি। বাঘটি দেহটি থেকে ডান হাতটি খুবলে খেতে থাকে। এরমধ্যে সঙ্গীরা জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নদীর ধার ধরে দৌড়তে দৌড়তে চিৎকার করতে থাকে। সাহায্য চায়। গ্রামের লোকজন জানতে পেরে দল বেঁধে চলে আসে। অনেকটা ভিতরে যাওয়ার পর কাদার মধ্যে আম্মাজান বিবির দেহটি দেখতে পায়। ডান হাতটি নেই। এরপর দেহটি তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেই আড়াল থেকে বাঘটি বেরিয়ে এসে তাড়া করে। আচমকা বাঘের তাড়ায় ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় অনেকে। একজন বুদ্ধি করে চকলেট বোমা ফাটাতে বাঘটি পিছু হটে। এরপর ক্যানেস্তারা বাজাতে থাকে কয়েকজন। পাশাপাশি চকলেট বোমা ফাটানো হয়। তারমধ্যে বাঘটি ফের চলে আসে। দেহটি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু গ্রামের লোকের তৎপরতা ও ঘন ঘন পটকা ফাটানোর জন্য বাঘ পিছু হটে।