আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
সূত্রের খবর, গত দু’-তিন বছরের পরিসংখ্যান বলছে, প্রথম দফায় গড়ে ৮০০-৯০০টির বেশি আসন ভরেনি। এবার সেই সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়েছে। কেন এবার ভালো সাড়া? এক আধিকারিকের মতে, এবার রাজ্যে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরীক্ষা এবং ভর্তির প্রক্রিয়া কিছুটা দেরি হয়েছে। ততদিনে সর্বভারতীয় জয়েন্ট পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে। তার ভর্তির পর্বও শেষ। তাতে যাঁদের ভর্তি হওয়ার, তাঁরা হয়ে গিয়েছেন। পাশাপাশি, এবারই প্রথম ডোমিসাইল প্রক্রিয়া লাগু হয়েছে। অর্থাৎ, এখানকার ছাত্রছাত্রীদের জন্য ৯০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে। তারও সুফল পেয়েছে যাদবপুর। অন্যান্যবার রাজ্য জয়েন্টের ভর্তির পর আইআইটি বা এনআইটিগুলিতে সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়। তাতে কেউ কেউ প্রথমে যাদবপুরে ভর্তি হয়ে যান। কিন্তু পরে কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে সুযোগ পেলে রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে তাঁরা সেখানে চলে যান। এবার সেই আশঙ্কা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে শুধু যাদবপুরই নয়, এই সুবিধা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানও পেতে পারে।
গত ৩ থেকে ৭ জুলাই বিভিন্ন রিপোর্টিং সেন্টারে প্রথম দফার কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া চলেছে। ২৩টি সেন্টারে গিয়ে পড়ুয়ারা তাঁদের পছন্দের প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করেছেন। টাকা দিয়ে ভর্তিও হয়ে গিয়েছেন। দু’দিন পরই দ্বিতীয় দফার কাউন্সেলিং শুরু হবে। তবে প্রথম দফা কাউন্সেলিংয়ের পর কোন বিষয়ে বেশি আসন খালি রইল, তা অবশ্য এখনও জানা যায়নি। এদিকে, গতবার রাজ্যের যে পড়ুয়ারা ভর্তি হয়েছিলেন, তাঁদের তুলনায় এবার ডোমিসাইল কোটায় যাঁরা ভর্তি হলেন, তাঁদের র্যা ঙ্ক কেমন, তার তুলনা করা হবে। পরে এনিয়ে পর্যালোচনাও করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।