কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আজ, মঙ্গলবার দুপুরে পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মা এই ইস্যুতে কলকাতার ন’টি ডিভিশনের ডিসি সহ লালবাজারের পদস্থ কর্তাদের জরুরি বৈঠকে ডেকেছেন। বৈঠকে কলকাতার সরকারি হাসপাতালগুলির সুরক্ষা বিধি নতুন করে পর্যালোচনা করা হবে। তেমনই ডাক্তারদের সঙ্গে প্রশাসনের যোগসূত্র বাড়াতে কিছু পদক্ষেপ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
লালবাজার সূত্রের খবর, এনআরএস-কাণ্ডের জেরে এবার কলকাতার পাঁচটি মেডিক্যাল কলেজে নিরাপত্তার দায়িত্ব ওসি’র পরিবর্তে অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, মেডিক্যাল কলেজ সহ কলকাতা শহরের সব সরকারি হাসপাতালের নিরাপত্তা এবং অন্যান্য অভাব-অভিযোগ দেখভাল করার জন্য ডিসি পদমর্যদার একজন ‘নোডাল অফিসার’ নিয়োগ করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লালবাজারের এক পুলিস কর্তা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ‘টোল ফ্রি’ নম্বর চালুর জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমতি চেয়ে পাঠানো হয়েছে। এই টোল ফ্রি নম্বরের মাধ্যমে চিকিৎসক সহ রোগীর পরিবার সহজেই পুলিসের কাছে অভাব-অভিযোগ জানাতে পারবেন। টোল ফ্রি নম্বর ছাড়াও কলকাতা পুলিস একটি ‘এক্সক্লুসিভ’ ই-মেল আইডি চালু করছে।
কলকাতা পুলিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কলকাতার হাসপাতালগুলিতে বর্তমানে ‘প্যানিক বাটন’ এবং সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। আগামী দিনে হাসপাতালের পুলিস ফাঁড়িতে বসেই যাতে সিসিটিভি ফুটেজে নজরদারি চালানো যায়, তার ব্যবস্থা করা হবে। তেমনই হাসপাতালের হাঙ্গমা রুখতে কলকাতা পুলিস সোশ্যাল মিডিয়াতেও জোরদার প্রচার চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।