পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, এই বিজেপি নেতার পরিবহের বাড়ি যাওয়ার ঘটনায় ডোমজুড়ে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে প্রকাশ্য দ্বন্দ্বে নেমে পড়ে শাসক শিবির। খোদ দেবজিতের অভিযোগ, আমি আক্রান্ত চিকিৎসকের বাড়ি যাচ্ছি খবর পেয়ে স্থানীয় তৃণমূল বাহিনী এলাকায় পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, শাসকদলের নেতাদের ‘সৌজন্যে’ পরিবহের বাবা-মা’র সঙ্গে দেখা করতে বাড়িতেই তিনি ঢুকতে পারেননি বলেও দাবি দেবজিতের। তাঁর কথায়, আমি ঢোকার আগেই পরিবহের বাড়িতে ঢুকে ভিতর থেকে ছিটকিনি লাগিয়ে দেন স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। শোকস্তব্ধ বাড়িতে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দেবজিৎ বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসছিলেন। সেই সময় পরিবহের জেঠু তাঁকে নিজের ঘরে নিয়ে যান। সেখানেই তিনি পরিবহের সুস্থতা কামনা করেন এবং মুখোপাধ্যায় পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। সূত্রের দাবি, পরিবহের মা ও বাবা কথা বলার মতো অবস্থায় ছিলেন না। ছেলের চিন্তায় দু’জনেই অসুস্থ বোধ করছিলেন।
যদিও দেবজিতের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ডোমজুড়ের তৃণমূল বিধায়ক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, বৃহস্পতিবার তিনি নিজে পরিবহের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করে সমস্ত রকম সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। শুক্রবার পরিবহকে দেখতে হাসপাতালেও গিয়েছিলেন। যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি তাঁর দলের নেতাদের বিরুদ্ধে দরজা বন্ধ করার যে অভিযোগ করেছেন, তা তৃণমূলের সংস্কৃতির পরিপন্থী বলেও উল্লেখ করেন রাজীববাবু।
এদিকে, পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, পরিবহের অবস্থা এখন আগের তুলনায় বেশ ভালো।