বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আরাবুল ইসলাম পাল্টা কাইজারকে একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, কাইজারের নিজের ঠিক নেই। ও কোন দলের। ওদের পরিবার সিপিএম করত। এক সময় আমার কাছে এসেছিল, যাতে তৃণমূলে নেওয়া হয়। তারপর আমার হাত ধরে এই দলে এসেছে। এখন বড় বড় কথা বলছে। আরাবুল বলেন, কাইজার এবং ওর ভাই তলে তলে বিজেপিতে যাওয়ার জন্য যোগাযোগ করছে। তার প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে। যে কোনও দিন ও বিজেপিতে চলে যাবে। ওর চরিত্রের ঠিক নেই। তাছাড়া ওর মতো ছেলে আমার নামে কী বলছে, তাতে কিছু এসে যায় না। ভাঙড়ের দুই নেতার এই বাগযুদ্ধ নিয়ে বিরক্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তী। তিনি বলেন, যে কেউ বিজেপিতে যেতে পারে। তা নিয়ে আমাদের কিছু আসে যায় না। যারা যাবে তারা দলের আবর্জনা। তবে এভাবে প্রকাশ্যে বাগযুদ্ধ নিন্দনীয় বলে মন্তব্য করেন শুভাশিসবাবু। প্রসঙ্গত, ভাঙড় থেকে মিমি চক্রবর্তীকে সবচেয়ে বেশি ভোটে লিড দিয়েছে। আরাবুল, কাইজার, ওহিদূল শিবির একজোট হয়ে মিমির হয়ে এই লড়াই দিয়েছে। এদিন সেই জয়ের জন্য বিকেলে মিমির ভাঙড়-১ এর থানার সামনে কাইজারের সভায় এবং ভাঙড়-২ এ আরাবুলের আয়োজিত সভায় আসার কথা ছিল। কিন্তু এদিন ভোরে ভাঙড়ে মারামারির জেরে বেলায় তা বাতিল করে দেন মিমি চক্রবর্তী। তিনি না আসলেও কাইজার অবশ্য সভা বাতিল করেননি। সেখানেই বক্তব্য রাখার সময় আরাবুলের সমালোচনা করেন কাইজার।