কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বারাসত কেন্দ্র থেকে কাকলি ঘোষদস্তিদার ১ লক্ষ ৭৩ হাজার ১৪১ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন। এ নিয়ে তিনি তৃতীয়বার লড়াই করলেন বারাসত থেকে। কাকলিদেবীর মার্জিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বেশি না থাকায় গণনা কেন্দ্রের বাইরে তৃণমূল কর্মীদের কোনও উচ্ছ্বাস ছিল না। বিকালে সাড়ে ৪টের পর একদল তৃণমূল কর্মী সবুজ আবির মেখে আনন্দে ফেটে পড়েন। তবে, সেভাবে বারাসত শহরে উচ্ছ্বাস করতে দেখা যায়নি তৃণমূলকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাসত পুরসভার বহু ওয়ার্ডে লিড পেয়েছে বিজেপি। সেই সঙ্গে এদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এই লোকসভার অন্তর্গত সাতটি বিধানসভার মধ্যে হাবড়া ও বিধাননগরে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল।
বনগাঁয় এবারও তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছিলেন মমতা ঠাকুর। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলেন মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরের ছোট ছেলে শান্তনু ঠাকুর। মতুয়া মহাসংঘের পক্ষ থেকে শান্তনু’র আমন্ত্রণে নির্বাচন ঘোষণার আগেই গত ফেব্রুয়ারি মাসে ঠাকুরনগরে সভা করে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ঠাকুরবাড়িতে চাপানউতোর চলছিল। তবে, এদিন শেষ হাসি হাসলেন শান্তনু ঠাকুরই।
এদিন সন্ধ্যায় গণনা কেন্দ্রের সামনে এসে বারাসতের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কাকলি ঘোষদস্তিদার বলেন, এটা বারাসত এলাকার মানুষের জয়। এটা মানুষের আশীর্বাদ। এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং যে কর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন এটা তাঁদের জয়।