পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মদন বলেন, ভাটপাড়া যাতে আর অশান্ত না হয় তুই দেখিস। তোর সঙ্গে তো আর ব্যক্তিগত কোনও শত্রুতা নেই। অর্জুনও পাল্টা বলেন, তুমি আমার দাদা। তোমার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনও শত্রুতা নেই। অর্জুনের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করার সময় দলীয় অনুগামীরা জয় শ্রীরাম বলে চিৎকার করতে থাকেন। মদনও তাদের সঙ্গে জয় শ্রীরাম বলে এলাকা ছেড়ে চলে যান।
সকাল থেকেই দফায় দফায় তৃণমূল প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদি এগিয়ে ছিলেন। সেই রেজাল্ট আসার পরও অর্জুন ঠান্ডামাথায় সব কিছু শুনছিলেন। আমডাঙায় তৃণমূলের লিড ৩৫ হাজার শুনে দলের অনেক অনুগামী বিচলিত হয়ে ওঠেন। অর্জুন তাঁদের অভয় দিয়ে বলেন, ধৈর্য ধর। জয় নিশ্চিত। চিন্তা করিস না। এখনও অনেক রাউন্ড বাকি রয়েছে। বহু বিধানসভায় আমার লিড হবে। তৃণমূল কোনও ফ্যাক্টর হবে না। কয়েক ঘণ্টা পরই দেখা যায়, বিজেপি প্রার্থী সেই আশ্বাসই সঠিক প্রমাণিত হল। প্রায় দশ হাজার ভোটে বিজেপি প্রার্থী এগিয়ে থাকার সময় তৃণমূল প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদি তাঁর কাছে আসেন। তাঁর সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন। জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানান। ঠিক সেই সময় অর্জুনের অনুগামীরা ফের তৃণমূল প্রার্থীকে ঘিরে জয় শ্রীরাম বলে চিৎকার করতে থাকেন। দীনেশও বিজেপি অনুগামীদের সঙ্গে হাত তুলে জয় শ্রীরাম বলেন। এমনকী গণনাকেন্দ্রের বাইরেও দীনেশ ও মদনকে দেখে জয়ের উল্লাসে বিজেপি সমর্থকরা জয় শ্রীরাম বলে ধ্বনি দিতে থাকলে হাসিমুখে দুই প্রার্থীই তাঁদের উদ্দেশ করে জয় শ্রীরাম বলে চলে যান।