পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সূত্রের খবর, এদিনের বৈঠকে গোয়েন্দা প্রধান মূলত তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে পুলিস কমিশনারকে অবহিত করেন। এই মামলার তদন্তে নেমে কলকাতা পুলিসের সিটের হাতে ৫০টি ভিডিও ফুটেজ এসেছিল। সেই ফুটেজ ও ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে সিটের গোয়েন্দারা মূল অভিযুক্তদের নাম পরিচয় ও রাজনৈতিক আনুগত্য চিহ্নিত করার কাজ করছেন। তদন্তের শুরুতে সিট নীল ও সাদা জামা পরা দু’জনকে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করে। এদিন সিপির বৈঠকের আগে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার তদন্তকারী অফিসার ও গুন্ডাদমন শাখার এক ইন্সপেক্টরের সঙ্গে কথা বলেন গোয়েন্দা প্রধান প্রবীণ ত্রিপাঠি। তবে এই বৈঠক নিয়ে সরকারিভাবে লালবাজারের কোনও কর্তা মন্তব্য করতে চাননি।
অন্যদিকে, বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার ঘটনায় ধৃতদের জেল হেফাজতে পাঠাল আদালত। মঙ্গলবার দুটি মামলায় হেফাজতে থাকা দশ অভিযুক্তকে আদালতে তোলা হয়। পুলিসের তরফে বলা হয়, তাদের জামিন দেওয়া হলে তথ্যপ্রমাণ নষ্ট হতে পারে। সেকারণেই জেল হেফাজত চাওয়া হয়। আইনজীবীদের কর্মবিরতি চলায় অভিযুক্তদের পক্ষে কেউ সওয়াল করেননি। শেষ পর্যন্ত বিচারক সবাইকেই ২৮ তারিখ পর্যন্ত জেল হেফাজতে পাঠিয়ে দেন। প্রসঙ্গত, অমিত শাহের রোড শো’কে ঘিরে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙচুর, কলেজে হামলা চালানো এবং পুলিস কর্মীদের মারধরের অভিযোগ ওঠে। ঘটনায় বিজেপির কর্মী ও সমর্থকদের নাম জড়ায়। পরে আমহার্স্ট স্ট্রিট ও জোড়াসাঁকো থানায় আলাদা আলাদা দুটি কেস রুজু হয়। সবকটি মামলাতেই জামিন অযোগ্য ধারা দেওয়া হয়। দুটি ঘটনায় মোট ১০ জনকে পুলিসি হেফাজতে নেওয়া হয়। বাকিদের ওইদিনই জেল হেফাজতে পাঠানো হয়।