বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: দীর্ঘ আড়াই মাসের নির্বাচনী লড়াইয়ের পর এবার বিজয় উৎসবের প্রস্তুতি রাজ্যজুড়ে। আর এই উৎসবকে শান্তিপূর্ণ রাখতে সতর্ক পুলিস-প্রশাসন। কমিশন সূত্রে খবর, উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের ৭টি বিধানসভার মথ্যে উলুবেড়িয়া পূর্ব, উলুবেড়িয়া উত্তর, উলুবেড়িয়া দক্ষিণ, আমতা ও উদয়নারায়ণপুর এবং উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোট গণনা ৬ নং জাতীয় সড়কের ধারে একটি বেসরকারি কলেজে হবে। পাশাপাশি শ্যামপুর ও বাগনান বিধানসভা কেন্দ্রের ভোট গণনা হবে শ্যামপুরের সিদ্ধেশ্বরী মহাবিদ্যালয়ে।
হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিস-প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের দু’টি গণনা কেন্দ্রের জন্য কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি গণনা কেন্দ্রে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি গণনা কেন্দ্রে একজন করে অতিরিক্ত পুলিস সুপার পদমর্যাদার আধিকারিক ছাড়াও ৩ জন করে ডেপুটি পুলিস সুপার পদমর্যাদার আধিকারিক থাকবেন। এছাড়াও দুটি গণনা কেন্দ্রে এক কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রায় ২৫০-৩০০ পুলিস আধিকারিক গণনা কেন্দ্রের চারিদিকে মোতায়েন থাকবে। বিশেষ করে উলুবেড়িয়ার গণনা কেন্দ্র ৬ নং জাতীয় সড়কের ধারে হওয়ায় এই কেন্দ্রের দিকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। গণনা কেন্দ্রের নিরাপত্তা সম্পর্কে হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিস সুপার গৌরব শর্মা জানান, কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী বৃহস্পতিবারের জন্য সমস্ত প্রস্তুতি সম্পূর্ণ। তিনি বলেন, গণনা কেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা ছাড়াও গণনা কেন্দ্রে ঢোকা ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই জেলা পুলিসের পক্ষ থেকে কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হবে।
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবারের উৎসবের প্রস্তুতি সম্পর্কে তৃণমূলের হাওড়া জেলা সভাপতি (গ্রামীণ) পুলক রায় বলেন, বৃহস্পতিবারের গণনার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শেষ এবার গণনার শেষে উৎসবের জন্য অপেক্ষার পালা। একইভাবে বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ জেলা সভাপতি অনুপম মল্লিক বলেন, শুধু কর্মীদের গণনার প্রশিক্ষণ দেওয়া নয় পাশাপাশি লাড্ডু, আবির, আতসবাজি মজুত করা হয়েছে। পাশাপাশি অনেক আগে থেকেই কর্মীরা উৎসবের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে বলে জানালেন উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা উপনির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী সাবিরউদ্দিন মোল্লা। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কর্মীরা গণনা কেন্দ্রের কাছে উপস্থিত থাকবেন।
হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিস-প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের দু’টি গণনা কেন্দ্রের জন্য কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি গণনা কেন্দ্রে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি গণনা কেন্দ্রে একজন করে অতিরিক্ত পুলিস সুপার পদমর্যাদার আধিকারিক ছাড়াও ৩ জন করে ডেপুটি পুলিস সুপার পদমর্যাদার আধিকারিক থাকবেন। এছাড়াও দুটি গণনা কেন্দ্রে এক কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রায় ২৫০-৩০০ পুলিস আধিকারিক গণনা কেন্দ্রের চারিদিকে মোতায়েন থাকবে। বিশেষ করে উলুবেড়িয়ার গণনা কেন্দ্র ৬ নং জাতীয় সড়কের ধারে হওয়ায় এই কেন্দ্রের দিকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। গণনা কেন্দ্রের নিরাপত্তা সম্পর্কে হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিস সুপার গৌরব শর্মা জানান, কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী বৃহস্পতিবারের জন্য সমস্ত প্রস্তুতি সম্পূর্ণ। তিনি বলেন, গণনা কেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা ছাড়াও গণনা কেন্দ্রে ঢোকা ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই জেলা পুলিসের পক্ষ থেকে কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হবে।
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবারের উৎসবের প্রস্তুতি সম্পর্কে তৃণমূলের হাওড়া জেলা সভাপতি (গ্রামীণ) পুলক রায় বলেন, বৃহস্পতিবারের গণনার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শেষ এবার গণনার শেষে উৎসবের জন্য অপেক্ষার পালা। একইভাবে বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ জেলা সভাপতি অনুপম মল্লিক বলেন, শুধু কর্মীদের গণনার প্রশিক্ষণ দেওয়া নয় পাশাপাশি লাড্ডু, আবির, আতসবাজি মজুত করা হয়েছে। পাশাপাশি অনেক আগে থেকেই কর্মীরা উৎসবের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে বলে জানালেন উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা উপনির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী সাবিরউদ্দিন মোল্লা। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কর্মীরা গণনা কেন্দ্রের কাছে উপস্থিত থাকবেন।
