পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
নির্মাণকাজ প্রায় শেষ হলেও পঠনপাঠন শুরু হয়নি এখনও। অভিনব এই স্কুল দেখতে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসছে। স্কুলে বর্তমানে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৬০ থেকে ৬৫ জন। বাসের বাইরের দিক দেখে যেমন বোঝার উপায় নেই স্কুল। ঠিক তেমনি ভেতরে চালকের বসার আসন থেকে শুরু করে রয়েছে ঝাঁ চকচকে সাজানো ভিতরের অংশ। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের রান্নার জায়গা, ছাত্রছাত্রীদের বসে পড়াশোনার জায়গা, সবকিছুই রয়েছে বাসের ভিতর। নতুন স্কুলে পড়াশোনা শুরু করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ছাত্রছাত্রীরা।
দশঘড়া (২) পঞ্চায়েতের প্রধান সঞ্জয় আহেরি বলেন, উন্নয়নের সঙ্গে আধুনিকতার ছোঁয়া মিশিয়ে আমরা বরাবরই নতুন কিছু উপহার দিতে চাই মানুষের কাছে। আগে এই এলাকায় অঙ্গনওয়াড়ি স্কুল ছিল না। অস্থায়ী জায়গায় বাচ্চাদের নিয়ে পড়াশোনা করাতে হত। সুসজ্জিত আধুনিক স্কুল পেয়ে খুশি এলাকার মানুষ।