কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
একইভাবে যাদবপুরের ভাঙড়, সোনারপুর, বারুইপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় তৃণমূল ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শাসাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন সিপিএম প্রার্থী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর আরও অভিযোগ, ভাঙড়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য শাসানো হয়েছে। জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের কুলতলি, বাসন্তী, ক্যানিং পূর্ব, জয়নগরে একইভাবে বহিরাগতদের দিয়ে বুথ দখলের পরিকল্পনা করেছে বলে কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছেন বিজেপির দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পশ্চিমের সভাপতি সুনীপ দাস। প্রতিটি জায়গাতে কুইক রেসপন্স টিমকে টহল দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে।
বিজেপির আরও অভিযোগ, ডায়মন্ডহারবারসহ নানা জায়গাতে দলের কার্যকর্তাদের মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। যাতে ভোটের দিন কেউ ভোট করাতে না পারে। শুক্রবার ভোরে মহেশতলা ও বজবজ থেকে দু’জন কার্যকর্তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ নিয়ে মহেশতলা থানার সামনে এদিন দুপুরে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপির কর্মী ও সমর্থকরা। দলের সহ-সভাপতি সুফল ঘাঁটু বলেন, কোনও কারণ ছাড়াই দলের মহেশতলা ও বজবজের দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষক উমেশ দাস ও জয়দেব দত্তকে ধরে নিয়ে গিয়েছে। পুলিস অবশ্য জানিয়েছে, বাঁকুড়ায় দু’জনের নামে অভিযোগ ছিল। সেই কারণে বাঁকুড়ার পুলিস ডায়মন্ডহারবার পুলিস জেলার সাহায্য নিয়ে গ্রেপ্তার করেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তী বলেন, বিরোধী দলের সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন। আসলে মানুষ সিপিএম ও বিজেপি কোনও দলের সঙ্গে নেই। সেই কারণে সহানুভূতি পাওয়ার জন্য এসব অপপ্রচার করে যাচ্ছে। যদিও রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযোগ পাওয়ার পর তা জেলার রিটার্নিং অফিসারের মাধ্যমে পুলিসের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিষয়গুলি তদন্ত করে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।