রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিন ছাত্রের কাকা শেখ সেলিম বলেন, আমি মাদ্রাসার শিক্ষক। আমি হাবিবুল্লাকে পড়িয়েছি। ছোট থেকেই ও খুব মেধাবী। তাই ও যে ভাল ফল করবে তা নিয়ে আমরা আশাবাদী ছিলাম। ভাইপো আমাদের গ্রামের মানুষের মুখ উজ্জ্বল করেছে। সীতাপুর সিনিয়র মাদ্রাসার ছাত্র হাবিবুল্লা জানান, তিনি কোনও বাঁধা রুটিনে পড়াশুনা করেননি। এবার আরবি ভাষা নিয়ে পড়াশুনা করতে চান। এছাড়া ভবিষ্যতে আইপিএস বা আইএএস হতে চান। গ্রামের মানুষের কোনও সমস্যা হলে বা হাসপাতালে চিকিৎসার প্রয়োজনে তিনি চিঠি লিখে দেন। মা রাকিবা বেগম বলেন, আমাদের অভাবের সংসার। কিন্তু ছেলের কোন চাহিদা নেই। আমি চাই আমার ছেলে দেশ ও দশের নাম উজ্জ্বল করুক।
অন্যদিকে, ডানকুনি সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে উত্তীর্ণ আালিম পরীক্ষায় পঞ্চম হন সিঙ্গুরের মোস্তাফাপুরের বাসিন্দা শেখ মাসুম। এদিন দুপুরে রাজ্যে পঞ্চম হওয়া ওই ছাত্রের বাড়িতে গিয়ে হরিপালের বিধায়ক বেচারাম মান্না তাঁকে অভিনন্দন জানান।