বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
বিকেল ৪ টে নাগাদ শহিদ মিনার থেকে শুরু হয়ে এই রোড শো শেষ হওয়ার কথা ছিল সিমলা স্ট্রিটে বিবেকানন্দের বাড়ির সামনে। এই রোড শোয়ের জেরে লেনিন সরণী, নির্মলচন্দ্র স্ট্রিট, রফি আহমেদ কিদোয়াই রোড, এস এন ব্যানার্জি রোড মৌলালিতে তীব্র যানজট হয়। পাশাপাশি চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ, গণেশ অ্যাভিনিউ, বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, আমহার্স্ট স্ট্রিট, এম জি রোডেও তীব্র যানজট হয়। রোড শো শুরুর আগে থেকেই ডোরিনা ক্রসিং, পার্ক স্ট্রিট, নিউ রোড, জহরলাল নেহরু রোডে যানজট মারাত্মক আকার নেয়।
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহর রোড শো’কে কেন্দ্র করে যানজটের আশঙ্কা ছিলই। কিন্তু রোড শো-এর যাত্রাপথে কলেজ স্ট্রিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস এবং বিধান সরণীতে বিদ্যাসাগর হস্টেলের সামনে তৃণমূল- বিজেপি সংঘর্ষে কলকাতার রাজপথ কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। ফলে যানজটকে ছাপিয়ে এদিন উত্তর কলকাতা কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। ঘটনার প্রতিবাদে সিমলা স্ট্রিটে বিজেপির কর্মী- সমর্থকরা দফায় দফায় অবরোধ শুরু করেন। এতে সমস্যায় পড়েন অফিস ফেরতা নিত্যযাত্রীরা। পরিস্থিতি সামলাতে নাকাল হতে হয় কলকাতা পুলিসকে।
শেষ দফা লোকসভা ভোটের মুখে শহরজুড়ে এদিন শাসক ও বিরোধীদের পূর্ব নির্ধারিত একাধিক রাজনৈতিক সমাবেশ ছিল। এদিন সকাল থেকেই সভা মঞ্চ তৈরির জন্য হাজরা মোড় সংলগ্ন আশুতোষ মুখার্জি রোড, দেশপ্রাণ শাসমল রোড, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড, ডায়মন্ডহারবার রোডে যানজট হয়। সব মিলিয়ে দিনভর যানজটে নাকাল হতে হয়েছে কলকাতাবাসীকে।