কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পূর্ব রেল সূত্রের খবর, এদিন চেয়ারম্যান প্রথমে কলকাতা স্টেশন পরিদর্শন করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার হরিন্দ্র রাও, শিয়ালদহের ডিআরএম প্রভাস দানসানা সহ অন্য অফিসাররা। কলকাতা স্টেশন থেকে কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস এবং কলকাতা-খুলনা বন্ধন এক্সপ্রেস ছাড়ে। সেই দিক থেকে এই স্টেশন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এদিন চেয়ারম্যান স্টেশনের ‘ইমিগ্রেশন’ এবং ‘কাস্টমস’ অফিস ঘুরে দেখেন। সেখান থেকে তিনি হাওড়া স্টেশনের সামনে গঙ্গার ধার পরিদর্শন করেন। ঘুরে দেখেন রেল মিউজিয়ামও। পরে তিনি স্টেশনের ‘ক্রিউ বুকিং লবি’তে যান এবং কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর তিনি সিসিটিভি কন্ট্রোল রুম এবং ফুড প্লাজা পরিদর্শন করেন। হাওড়া স্টেশনে জিএম ছাড়াও তাঁর সঙ্গে ছিলেন ডিআরএম ইশাক খান সহ অন্যরা।
পরে তিনি পূর্ব রেলের সদর দপ্তর ফেয়ারলি প্লেসে জোনের কর্তাদের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন। সেখানে চলে এই জোনের কাজকর্মের মূল্যায়ন। সেখান থেকে তিনি গার্ডেনরিচে ব্রেথওয়েটে যান। তারপরে হাজির হন দক্ষিণ-পূর্ব রেলের সদর দপ্তরে। সেখানে প্রথমে দক্ষিণ-পূর্ব রেল ও পরে মেট্রোর কর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। দক্ষিণ-পূর্ব রেল সূত্রের খবর, বৈঠকে বিভিন্ন কাজের মূল্যায়নের পাশাপাশি সুরক্ষা, সময়ানুবর্তিতা, পণ্য পরিবহণ এবং আয়ের উপরে জোর দিতে নির্দেশ দেন চেয়ারম্যান। একইসঙ্গে নতুন লাইন তৈরি, দ্বিতীয় লাইন তৈরি, বিদ্যুদয়নের মতো পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজে জোর দিতেও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বৈঠকে রেলের সার্বিক কাজকর্মে চেয়ারম্যান সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে খবর।