পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক হলেও পার্থবাবু দলের মহাসচিব। বেহালা পূর্বের বিধায়ক শোভনবাবুকে ঘিরে দলের অন্দরে বিতর্ক রয়েছে। সাংগঠনিক স্তরে তাঁর কর্মকাণ্ড বেশ কিছুদিন ধরেই স্তিমিত। পার্থবাবুকে রাজ্যজুড়ে নির্বাচনী সংগঠনের কাজে ও প্রচারে ব্যস্ত থাকতে হবে। সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই ওই দুই বিধানসভা কেন্দ্রের দায়িত্ব অন্য কাউকে দেওয়া হবে। এদিন দলীয় কর্মীদের কাছে পার্থবাবু জানান, অল্প সময়ের মধ্যে এই দুটি বিধানসভা কেন্দ্রের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে, তা জানানো হবে। দলের রাজ্য সভাপতি তথা সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুব্রত বক্সি বলেন, দুটি বিধানসভা এলাকার সব বুথ সংগঠনকে আরও সজাগ ও মজবুত করতে হবে। কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, অন্য কোনও দিকে নজর নয়, শুধুমাত্র নিজের এলাকার বুথ সামলানোর দায়িত্ব পালন করতে হবে। উল্লেখ্য, বেহালা পশ্চিমে গত বিধানসভা ভোটে ন’ হাজার ভোটে জিতেছিলেন পার্থবাবু। শোভনবাবু জিতেছিলেন ২৪ হাজার ভোটে। এদিনের সভায় জেলা সভাপতি দেবাশিস কুমারও বুথ সংগঠন জোরদার করার উপর জোর দেন।
প্রাক্তন মেয়র শোভনবাবুর অনুপস্থিতি নিয়ে দলের পক্ষ থেকে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। স্বভাবতই, দলের কর্মীদের মধ্যে ভোটের মুখে স্থানীয় বিধায়কের অনুপস্থিতি নিয়ে গুঞ্জন ছিল। শোভনবাবু অবশ্য তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন, দলের নেতা তথা মহাসচিব পার্থবাবু ও মেয়র ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। তাঁর অনুপস্থিতির কারণ দলের অজানা নয়। যদিও আগামী লোকসভা নির্বাচনে তিনি অংশ নেবেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়।