পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, মূলত তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়া আর পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের কলেজে এই জব ফেয়ারে ডাকা হয়েছিল। তারজন্য কলেজের পক্ষ থেকে স্টুডেন্ট প্লেসমেন্ট সেল নামে একটি কমিটি তৈরি করা হয়েছিল। সেই কমিটির পক্ষ থেকে গত পাঁচ বছরে এই কলেজে থেকে পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে ফোন যোগাযোগ করা হয়েছিল। তাদের সিভি জমা দিতে বলা হয়েছিল। এছাড়া তৃতীয় বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের নামের তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। সবমিলিয়ে ১০০ জন পড়ুয়া ও গ্র্যাজুয়েটের তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে আর্টস, কমার্স এবং সায়েন্স গ্র্যাজুয়েটরাও রয়েছে। এমনকী পাশের একটি কলেজের কয়েকজন পড়ুয়াও এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন।
গত ১৬ মার্চ কলেজে জব ফেয়ারের আয়োজন করা হয়। সেখানে আইটি সেক্টর, ফ্লিপকার্ট, বেসরকারি ব্যাংক সহ আটটি কোম্পানি অংশগ্রহণ করেছিল। পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বাসব চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। স্টুডেন্ট প্লেসমেন্ট সেলের কনভেনার বিপ্লব সাহা বলেন, গত ছমাস আগে প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে জব ফেয়ারের ধারণা দিতে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছিলাম। সেই সময় নামী কোম্পানির আধিকারিকরা এসে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথাও বলে গিয়েছিলেন। কিন্তু, এবারই এই কলেজের উদ্যোগে প্রথম আমরা কোনও জব ফেয়ারের আয়োজন করলাম। গত পাঁচ বছর আগে এই কলেজ থাকা পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের ফোন করে আমি ডেকেছি। এবারের প্রথম জব ফেয়ার আয়োজন করে আমরা ভালোভাবে সাফল্য পেয়েছি। ইন্টারভিউ নিতে আসা বেসরকারি কোম্পানির কর্মকর্তারা খুশি। ২৮জনের চাকরির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া আরও ১৩ জনের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। পরবর্তীকালে তাদের ফের ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। দ্বিতীয় দফায় তাঁদের চাকরি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, পরবর্তী পরিকল্পনা কী রয়েছে? তিনি বলেন, প্রথমবারে এই সাফল্য আমাদের আরও উৎসাহ জুগিয়েছে। সামনের বছর আরও বড় করে জব ফেয়ারের আয়োজন করব। আমাদের টার্গেট রয়েছে, একশ জনের চাকরির ব্যবস্থা করা।