পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অন্য একটি অভিযোগে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকারি জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি কমিশন সরিয়ে দিলেও বিভিন্ন পেট্রল পাম্প ও জাতীয় সড়কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি এখনও টাঙানো রয়েছে। অথচ কমিশন এই ছবিগুলি সরাচ্ছে না। এটি আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করা হচ্ছে। অবিলম্বে এই সমস্ত জায়গা থেকে নরেন্দ্র মোদির ছবি সরিয়ে দিতে হবে বলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে জেলাশাসকের কাছে দাবি জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তৃণমূলের অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা তৃণমূলের সভাপতি (সদর) অরূপ রায় বলেন, বিজেপি টাকা নিয়ে আমাদের কর্মীদের নানাভাবে টোপ দিচ্ছে। আমার কাছে মৌখিকভাবে বেশ কয়েকজন অভিযোগ করেছেন। শালিমারে এক বিজেপি নেতা আমাদের কর্মীদের মোটা টাকা দেওয়ার লোভ দেখিয়েছে। ওই কর্মী আমার কাছে অভিযোগ করেছেন। আমি তাঁকে লিখিতভাবে অভিযোগ জমা করতে বলেছি। আমরা প্রতিটি অভিযোগ জেলাশাসক ও রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে জমা করব। নির্বাচন কমিশন এই নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে আমরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাব।
যদিও বিজেপি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বিজেপির জেলা সভাপতি অনুপম মল্লিক বলেন, আমাদের কেউ টাকা দিয়ে তৃণমূল কর্মীদের টোপ দিচ্ছে না। বরং তৃণমূলের অনেক কর্মী আমাদের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ রাখছেন। কিছুদিনের মধ্যেই হাওড়া জেলায় তৃণমূলের একটি বড় অংশ আমাদের দলে যোগ দেবেন।