কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
সোমবার সকালে বসিরহাট মহকুমার হাসনাবাদ থানার বরুণহাট রামেশ্বরপুর নেহরু বিদ্যানিকেতন হাই স্কুলের কন্যাশ্রী ছাত্রীদের নিয়ে ডেঙ্গু সচেতনতা প্রচারের আয়োজন করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। ছাত্রীরাই এলাকার বাড়ি বাড়ি ঘুরে ডেঙ্গু সচেতনতা প্রচার চালায়। জমা জল পরিষ্কার থেকে শুরু করে এলাকা পরিষ্কার—সাধারণ মানুষকে বোঝাতে ছাত্রীদের এগিয়ে দেন স্কুলের শিক্ষকরা। প্রচারে ছাত্রীদের সঙ্গে অংশ নেন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক শান্তনু রায় সহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক ও হাসনাবাদ বিডিও অফিসের আধিকারিক প্রণব মুখোপাধ্যায়। বিডিও অফিসের নির্দেশেই এই কর্মসূচি পালন করা হয়েছে বলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এলাকায় ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে স্কুলের ছাত্রীদের ব্যবহার করা হলেও স্কুলের মাঠে জমে থাকা জল নিকাশের কোনও পথ বের করতে পারেনি স্কুল কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, একটু বৃষ্টি হলেই জল জমে যায় রামেশ্বরপুর নেহরু বিদ্যানিকেতন হাই স্কুলের মাঠে। রবিবার রাতের বৃষ্টিতেও জল থইথই হয়ে যায় স্কুলের মাঠ। যখন এলাকায় ছাত্রীদের নিয়ে ডেঙ্গুর মোকাবিলায় প্রচার চালাচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ, তখনই স্কুলের মাঠে জমে থাকা জলে দেখা যায় হাঁস চড়ছে। স্কুলের মাঠও ময়লা-আবর্জনায় ভর্তি। স্বাভাবিকভাবেই পরিচ্ছন্নতা নিয়ে প্রশ্নের মুখে স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্কুলের মাঠে জমে থাকা জল নিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শান্তনু রায় বলেন, ‘এলাকার রাস্তা উঁচু হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির জল এসে জমছে স্কুলের মাঠে। ওই মাঠ উঁচু করার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মাঠ উঁচু করে না দিলে স্কুলের পড়ুয়ারাই প্রত্যেকে বাড়ি থেকে এক বালতি করে মাটি এনে ওই মাঠ উঁচু করে দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।