কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
বিতর্কিত চিঠিটি সম্প্রতি প্রয়াত বীণাপাণি দেবীর লেখা বলে দাবি করেছিলেন অভিযুক্তরা। মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ওই চিঠিতে এনআরসি বা ন্যাশনাল রেজিস্টার অব সিটিজেনস ব্যবস্থা অসমের মতো এই রাজ্যেও মেনে নেওয়ার জন্য বীণাপাণি দেবী অনুরোধ রেখেছিলেন। কিন্তু, অভিযোগকারিণী মমতাবালা ঠাকুর গাইঘাটা থানায় ১১ ফেব্রুয়ারি নথিবদ্ধ অভিযোগে পাল্টা দাবি করেন যে, এমন কোনও চিঠি বীণাপাণি দেবী লেখেননি। ওই চিঠি জাল। সেই অভিযোগ সূত্রেই অভিযুক্তরা হাইকোর্টে এসেছেন। এদিন সেই মামলার শুনানিতে সরকারপক্ষ থেকে বলা হয়, বিষয়টির তদন্তকারী পুলিস অফিসারের বাবা মারা গিয়েছেন। অন্যদিকে, আবেদনকারীদের আইনজীবীর তরফে জানানো হয়, তাঁর মা মারা গিয়েছেন। এমন সংবাদের জেরে শুনানি মুলতুবি হয়ে যায়।