বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
তবে অর্জুন সিংয়ের মতো একজন বহিরাগতকে লোকসভা নির্বাচনের টিকিট দিলে দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে কী প্রতিক্রিয়া হবে, সেই বিষয়টি ভাবাচ্ছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকে। প্রার্থী হওয়াকে কেন্দ্র করে দলের মধ্যে যাতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের সৃষ্টি না হয়, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই বঙ্গ বিজেপিকে সতর্ক করেছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে চমকের থেকে দলের তৃণমূলস্তরের নেতা-কর্মীদেরই গুরুত্ব দিতে বলেছেন তিনি। বিজেপি সূত্রের খবর, দলের রাজ্য সভাপতি তথা বিধায়ক দিলীপ ঘোষকে মেদিনীপুর থেকে প্রার্থী করতে পারেন অমিত শাহ। প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা দলের অন্যতম কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা দাঁড়াতে পারেন কলকাতা উত্তর অথবা রায়গঞ্জ কেন্দ্র থেকে। দমদম থেকে প্রার্থী হতে পারেন তপন সিকদারের ভাইপো সৌরভ সিকদার। এদিকে, এদিনই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেসের এককালের মুখপাত্র টম ভরাক্কান। যদিও কংগ্রেস বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে নারাজ।
তিনি প্রার্থী হচ্ছেন ধরে নিয়েই এদিন দীনেশবাবুকেও একহাত নিয়েছেন অর্জুনবাবু। বলেছেন, ‘দীনেশ ত্রিবেদীর সঙ্গে এলাকার মানুষের কোনওরকম যোগাযোগই নেই। সাধারণ মানুষের সঙ্গে হাত মেলানোর পর দীনেশ ত্রিবেদী কেমিক্যাল দিয়ে হাত পরিষ্কারও করে নেন।’ অর্জুন সিং বলেন, ‘সিপিএমের মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী আমাকে তাঁদের দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমাকে মন্ত্রী করার অফারও দেওয়া হয়েছিল। লোভ থাকলে আরও আগে অনেক কিছুই করতে পারতাম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ৩০ বছর কাজ করেছি। কিন্তু রাজ্যে সরকারে আসার পর তিনি পুরনো পার্টিকর্মীদেরই ভুলে গিয়েছেন।’