গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে কলকাতা পুলিস জানতে পেরেছে, যোধপুর পার্কের ওই অভিজাত বহুতলে আত্মঘাতী রীনা দেবীর মা পরিচারিকা হিসেবে কাজ করেন। প্রতিদিন দুপুরে রীনাদেবী ও তাঁর ছোটবোন এই বহুতলে আসতেন। সেখানেই তাঁরা মায়ের সঙ্গে একসঙ্গে দুপুরের খাবার খেয়ে থাকেন। এদিনও তার অন্যথা হয়নি। কিন্তু খাবার খাওয়ার পর আচমকাই বহুতলের ছাদে গিয়ে ঝাঁপ দেন রীনাদেবী।
ঘটনার পর গুরুতর জখম অবস্থায় রীনাদেবীকে এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট মেলেনি। তবে পরিবারের সদস্যরা পুলিসকে জানিয়েছেন, ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর রীনাদেবীর ছেলে আত্মঘাতী হয়েছেন। তারপর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি। তার জেরেই আজ আত্মঘাতী হয়েছেন। লেক থানার পুলিস এই অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্ত শুরু করেছে।