কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ইট-সিমেন্টের অপ্রশস্ত যাত্রী শেডগুলি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তার জায়গায় এসেছে সুউচ্চ ধাতব শেড। বাহারি আলো, ফ্যানও লাগানো হয়েছে। সার দিয়ে রাখা হয়েছে ডাস্টবিন। শহরের বুকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস টার্মিনাস হওয়া সত্ত্বেও এখানে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের খুবই অভাব ছিল। এখান থেকে এসি১, এস৯, এসি৯, এসি৯বি, ই১, এস৩১-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ রুটের বাস ছাড়ে। কিন্তু শেডের সংখ্যা ছিল অপ্রতুল। বসার জায়গাও যাত্রী সংখ্যার তুলনায় অপর্যাপ্ত ছিল। বাস ধরতে আসা মানুষকে রোদে পুড়ে, জলে ভিজে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। পরিচ্ছন্ন শৌচাগার না থাকার সমস্যাতেও পড়তেন যাত্রীরা। এসব সমস্যাই মিটেছে। আলোর অভাবে একটু অন্ধকার নামলেই বসত নেশাভাঙের আসর। এখন যা ব্যবস্থা করা হয়েছে, তাতে সেসব করা আর সম্ভব হবে না। তবে, এখনও অনেকেই নস্টালজিয়ায় ভুগছেন। তাঁদের বক্তব্য, ঝাঁ চকচকে টার্মিনাসে আর আগের প্রাণ নেই। কিছু হকারেরও সমস্যা হচ্ছে। তবে, সব মিলিয়ে ইতিবাচক দিকই বেশি।