গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ৬ ফেব্রুয়ারি তারকেশ্বরে মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলে ঠিক ছিল। কিন্তু সিবিআইয়ের সঙ্গে রাজ্যের সংঘাতের জেরে মুখ্যমন্ত্রী কলকাতায় ধর্নায় বসায় তা বাতিল হয়ে যায়। তারপরেই মুখ্যমন্ত্রী ২২ তারিখ আসবেন বলে ঠিক হয়। তবে তাঁর এবারের সংক্ষিপ্ত জেলা সফরে প্রশাসনিক বৈঠক হচ্ছে না বলেই সূত্রের খবর। তবে সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী জেলার বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের উপভোক্তাদের সুবিধা প্রদান এবং একগুচ্ছ নতুন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন।
প্রশাসন ও তৃণমূল সূত্রে খবর, মুখ্যমন্ত্রীর সভার পাশেই ভিআইপিদের গাড়ি রাখার জায়গা ও একটি হেলিপ্যড করা হয়েছে। লোকনাথ ফুটবল মাঠেও একটি বিকল্প ব্যবস্থা থাকছে। এছাড়াও সভার পর মুখ্যমন্ত্রী যদি তারকেশ্বর মন্দিরে যান সেজন্য হাইস্কুল মাঠেও একটি হেলিপ্যাড তৈরির পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে মুখ্যমন্ত্রী সভার পর মন্দিরে যাবেন কি না সে বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। শুধু তাই নয়, মুখ্যমন্ত্রীর সফরে প্রশাসনিক বৈঠকের কোনও সিডিউল না থাকলেও জেলা প্রশাসন বিভিন্ন প্রকল্পে কাজের বর্তমান পরিস্থিতি একত্রিত করে একটি বইয়ের আকারে তৈরি করে রাখছে। কোনও কারণে জেলার কাজের অগ্রগতির কথা জানতে চাইলে তা মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তুলে দেবেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। মুখ্যমন্ত্রীর সভায় জনসমাগমের জন্য প্রশাসন যেমন বিভিন্ন সুবিধা প্রাপকদের নিয়ে আসার ব্যবস্থা করছে তেমনি শাসক দল প্রতিটি ব্লক ও টাউন থেকে কমপক্ষে পাঁচ হাজার করে লোক নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এছাড়া তারকেশ্বর ব্লক, পুরসভা ও হরিপাল, জাঙ্গিপাড়া থেকে কমপক্ষে ১০ হাজার করে কর্মী জমায়েতের নির্দেশ দিয়েছে।