বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
প্রাক্তন সেনাকর্মীর ছেলে অরুণাভ দে বলেন, গত ১৫ তারিখ সন্ধ্যায় কাশ্মীরে শহিদ সেনা জওয়ানদের শ্রদ্ধা জানাতে বাড়ির বারান্দায় আমরা মোমবাতি জ্বালিয়েছিলাম। ওই রাতেই কে বা কারা বাড়িতে আলকাতরা লাগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু, সোমবার এক বন্ধুর মাধ্যমে জানতে পারি, সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি গ্রুপ আমার বাবার ছবি, পাশে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি দিয়ে নানা মিথ্যা পোস্ট করেছে। তারা লিখেছে, আমাদের বাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। এরপর ওই মিথ্যা পোস্টটি প্রায় হাজারখানেক শেয়ার হয়েছে। সাড়ে তিন হাজার লাইক পড়েছে। ফলে, এত মানুষের কাছে ভুল খবর গেল। শুধু তাই নয়, এক পক্ষ আমাদের হয়ে থানায় নালিশ জানাতে গিয়েছিলেন। অথচ আমরা জানি না। বিষয়টি জানার পরই ওই সোশ্যাল মিডিয়ার পেজে আমি জানিয়ে দিই, যা লেখা হয়েছে তা মিথ্যা। গুজবে কান দেবেন না। এরপরই মঙ্গলবার আমি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। আমাদের বাড়ির ওই ঘটনার পর পুলিস যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। গত কয়েকদিন বাড়ির সামনে সিভিক কর্মী মোতায়েন রয়েছে। এরমধ্যেই এই ধরনের ঘটনায় আমরা ব্যথিত। আমরা চাই, যে বা যারা আমাদের পরিবারকে সামনে রেখে নোংরা রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে পুলিস প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
অরুণাভবাবু হ্যাম রেডিও ক্লাবের সদস্য। হ্যাম রেডিওর অন্যতম কর্মকর্তা অম্বরীশ নাগবিশ্বাস বলেন, আসলে সেদিনের ঘটনাটি ধামাচাপা পড়ে যায়। পুলিস বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে। বিষয়টি নিয়ে ততটা আলোড়ন না পড়ায় একটি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কিছু মানুষ ফের সোশ্যাল মিডিয়াতে ভুল তথ্য দিয়ে ফের বাজার গরম করার চেষ্টা করেন। বিষয়টি সিআইডির এক কর্তাকে আমি নিজে অভিযোগ জানিয়েছি।